দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গাছ যেভাবে পাতার সাহায্যে সালোকসংশ্লেষণ পদ্ধতিতে নিজের খাবার নিজে তৈরি করে, ঠিক তেমনি ভবিষ্যতে মানুষও নিজের খাবার নিজেই তৈরি করতে পারবে!
কবি বলেছেন, ‘ক্ষুধার জন্য পৃথিবী গদ্যময়’। কবির সেই কথাটি একেবারে মিথ্যে ছিল না। কারণ খাদ্যের জন্য এখন মানুষকে কতনা পরিশ্রম করতে হচ্ছে। কিন্তু এমন এক সময় আসবে যখন আর মানুষকে খাদ্যনুসন্ধানে হন্যে হয়ে ঘুরে বেড়াতে হবে না। আপনা-আপনি তৈরি হবে মানুষের খাদ্য।
অনলাইন সংবাদ মাধ্যম বাংলাদেশ নিউজ২৪ এমন একটি খবর দিয়ে তাতে বলেছে, এজন্য অবশ্য একটি বিশেষ পোশাক পরিধান করতে হবে মানুষকে। পোশাকটির নাম ‘সিমবায়োসিস স্যুট’। সিমবায়োসিসের বাংলা অর্থ দাঁড়ায় মিথজীবিতা।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবলের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, মার্কিন গবেষক মাইকেল বার্টন ও মিচিকো নিত্তা সম্প্রতি ‘অ্যালজিকালচার সিমবায়োসিস স্যুট’ প্রকল্প নিয়ে কাজ করছেন। তাঁদের তৈরি প্রকল্প অনুয়ায়ী অ্যালজি বা শৈবাল থেকে উৎপন্ন খাবার সরাসরি মানুষের শরীর শোষণ করে নিতে পারবে। এ বিশেষ স্যুট পরিধান করে রোদে বের হলে তা খাবার তৈরি করা শুরু করবে। এ প্রক্রিয়ায় মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাস থেকে সংগৃহীত হবে কার্বন ডাই অক্সাইড।
২০১২ সালে বিশেষ ধরনের এ স্যুটটি দেখিয়েছিলেন গবেষকেরা। বর্তমানে এটি আরও উন্নত করতে কাজ করছেন তাঁরা।
গবেষকেদের দাবি, অ্যালজিকালচার নকশা মানুষ ও শৈবালের মধ্যে মিথজীবী সম্পর্ক দেখাতে সক্ষম। প্রকল্পটি এমন একটি ভবিষ্যতে কথা জানায় যেখানে মানুষ তার শরীরের ভেতর শৈবাল উৎপন্ন করবে এবং সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় নিজের খাদ্য তৈরি করবে। ভবিষ্যতে মানুষ টিকে থাকার জন্য শরীরকে খাবার উৎপাদনের জন্যই কাজে লাগাবে বলে গবেষকরা জানিয়েছেন।
This post was last modified on আগস্ট ১৫, ২০১৩ 9:34 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকেই খেতে বসলে মিনিট পাঁচেকের মধ্যেই খাওয়া শেষ হয়ে যায়।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বরগুনার আরডিএফ মিলনায়তনে ‘ভরসার নতুন জানালা’ শীর্ষক কৃষিবিষয়ক সহায়তা উদ্যোগের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নিজের আইফোনের ব্যাটারি হেলথ নিয়ে যদি কৌতূহলী হয়ে থাকেন কিংবা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী তারিন জাহান এবার দেশের গণ্ডি পেরিয়ে কোলকাতার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দীর্ঘ ৭ মাসের যুদ্ধের পর অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় দ্বিতীয় দফা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতের আগ্রার সেগানা গ্রামের একটি প্রাক-মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দেরি করে স্কুলে…