দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আধুনিকতার কারণে মাটিতে বসে খাওয়ার প্রবণতা যেনো দিন দিন কমে আসছে। অথচ এই মাটিতে খাওয়ার বহু উপকার রয়েছে। আজ জেনে নিন মাটিতে বসে খেলে যেসব উপকার পাবেন।
বাসায়-অফিসে বা রেস্টুরেন্টে সাধারণত চেয়ার-টেবিলে বসে খাওয়া যেনো রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। অনেকেরই হয়তো জানা নেই ডাইনিংয়ে নয়, বরং মাটিতে বসে খাওয়া অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। মাটিতে বসে খাওয়ার অভ্যাস শরীরের ওপর ইতিবাচক প্রভাবও ফেলে, অনেক রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আজ জেনে নিন মাটিতে বসে খাওয়ার উপকারিতা।
মানসিক চাপ দূর হবে: মাটিতে বসে খাওয়ার অভ্যাস মূলত এক ধরনের যোগ ভঙ্গি বলা যায়। এতে করে আমরা যেভাবে একটি পা অন্য পায়ের ওপর রেখে বসি তা পদ্মাসনের ভঙ্গিও বলে। এতে করে তলপেটের পেশিতে টান পড়ে। মানসিক চাপ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
ভালো হজম হয়: যদি আপনি মাটিতে থালা রেখে সামান্য ঝুঁকে খাওয়ার খান, এরপর আবার সোজা হয়ে বসেন, এটিই হলো স্বাভাবিক অভ্যাস। বারবার এই ঘটনা ঘটে বলেই হজমও হয় দ্রুত।
রক্ত সঞ্চালন বাড়ে: মাটিতে পা ভাজ করে বসলে শরীরে অক্সিজেন সরবরাহের পরিমাণও অনেকটা বেড়ে যায়। যার প্রভাব পড়তে পারে সোজা হার্টের ওপর। হার্টও ভালো থাকে। এতে মেরুদণ্ড ভালো থাকে।
মাটিতে বসলে পদ্মাসনে বসা হয়। যে কারণে স্পাইনাল কর্ডের নিচের অংশের ক্ষমতাও বাড়তে শুরু করে। এতে করে কোমর ব্যথার সমস্যা অনেকটাই দূর হয়ে যায়। যদি আপনি শারীরিকভাবে সুস্থ থাকেন তাহলে সেক্ষেত্রে আপনার মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে। মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকলে মেজাজও উন্নত হয়। যে কারণে কাজ করার ক্ষমতাও বেড়ে যায়। সারাদিনের ক্লান্তির পরেও ফুরফুরে মেজাজ অনেকটাই মানসিক শান্তি রাখতে সাহায্য করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা করবেন: অনেকেই মনে করেন যে, চেয়ার টেবিলে বসে খেলে ভেগাস নার্ভ ব্রেনে ঠিকমতো সংকেত পাঠাতেই পারে না। এমনটা হওয়ার কারণে স্বাভাবিকভাবেই বেশি মাত্রায় খাওয়া হতে পারে। যে কারণে যেমন ওজন বাড়ে, সেই সঙ্গে বাড়ে ভুড়ির সমস্যাও। ওজন একবার বাড়া শুরু হয়ে গেলে তা কমানো বেশ চাপের বিষয় হয়। তাই ওজন বাড়ার আগেই ব্যবস্থা নিয়ে রাখা স্বাস্থ্যকর এবং ভালো সিদ্ধান্ত। তথ্যসূত্র : এই সময়।
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on নভেম্বর ১৫, ২০২১ 2:35 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ওজন কমাতে গিয়ে তাড়াহুড়ো করা যাবে না, কারণ তাড়াহুড়া করলেই…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দেশের অন্যতম ওটিটি প্লাটফর্ম আইস্ক্রিনে স্ট্রিমিং হতে চলেছে সুপারস্টার শাকিব…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠের কাছ থেকে ফ্ল্যাট উপহার নেওয়া, সাংবাদিককে হুমকি…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ হাতিশালের মধ্যে ঘুমোচ্ছে পুচকে একটি বাচ্চা হাতি। শাবকের ঘুম ভাঙাতে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ১ মাঘ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ খুব স্বাভাবিকভাবেই খুশকি হলে অনেকেই অ্যান্টি-ডানড্রফ শ্যাম্পু ব্যবহার করে থাকি।…