বাসি রুটি নিয়ে নো টেনশন: বাসি রুটি টাটকার থেকেও স্বাস্থ্যকর!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমাদের মধ্যে অনেকেই বাসি রুটি নিয়ে সমস্যা রয়েছে। বাসি রুটি দেখলেই আমরা অনেকেই নাক শিটকায়। তবে আপনি জানলে আশ্চর্য হবেন যে, বাসি রুটি টাটকার থেকেও স্বাস্থ্যকর!

অনেকেই বাসি রুটি পছন্দ করেন না। যে কারণে বাসি রুটি ফেলে দেন। তবে আপনি জানেন কী? বাসি রুটি খেলে ভালো থাকবে আপনার স্বাস্থ্য। এমনকি টাটকা রুটির চেয়েও বাসি রুটি খুব উপকারী। বিশেষ করে যারা দুধ-রুটি খেতে বেশি ভালোবাসেন, তারা বেশি সুবিধা পাবেন।

কেনো দুধ দিয়ে বাসি রুটি খাবেন?

# রক্তচাপের সমস্যা বর্তমানে দেখা যায় প্রায় প্রতিটি ঘরেই। দুধের সঙ্গে বাসি রুটি খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে এই অসুখটি। অপরদিকে ডায়াবেটিসের জন্যও উপকারী এই বাসি রুটি। কারণ হলো বাসি রুটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

# বাসি রুটিতে থাকা ফাইবার হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। আবার কেও নিয়মিত কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগলেও বাসি রুটি হতে পারে তারজন্য সহজ সমাধান।

# শরীরের নিঃশব্দ ঘাতকের নাম হলো স্ট্রোক। বাসি রুটি খেলে কমবে স্ট্রোকের ঝুঁকি। এই রুটি শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতেও সহায়তা করে। তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।