দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ তার প্রকৃত বয়স প্রায় ৪২ বছর। লক্ষ্মীপুরের রায়পুর পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা নাম আবদুর রহিম। জাতীয় পরিচয়পত্রে তার জন্ম তারিখ ২৮ মার্চ ১৮৭২ সাল। অর্থাৎ তার বয়স দাঁড়াচ্ছে ১৪৯ বছর!
জানা যায়, উক্ত আবদুর রহিমের বাড়ি রায়পুর পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের পূর্ব কেরোয়া গ্রামে। তার বাবার নাম মো. রফিক এবং মায়ের নাম রুশিয়া বেগম। তিনি নিজ বাড়ি হতে পড়ালেখা করেছেন। আবদুর রহিম ১৯৭৯ সালের ৬ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। সে অনুযায়ী তার ইপিআই টিকাদান কার্ড এবং জন্ম সনদেও জন্মতারিখ লেখা রয়েছে।
নির্বাচন অফিস থেকে তার জন্মের যে সনদপত্র দেওয়া হয়, তাতে জন্ম তারিখ লেখা রয়েছে ২৮ মার্চ ১৮৭২ সাল। সে হিসাবে জন্মের সনদপত্রে তার বয়স ১০৭ বছর বেশি লেখা হয়। অর্থাৎ জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী ৪২ বছরের আবদুর রহিমের বয়স বর্তমানে দাঁড়াচ্ছে ১৪৯ বছর!
এই বিষয়ে স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর রুবেল প্রধানিয়ার কাছে ডেকোরেটর কর্মী আবদুর রহিম এই বিষয়ে অভিযোগ করেছেন।
আবদুর রহিম বলেন, জন্ম সনদপত্রে তারতারিখ সঠিক রয়েছে। তবে বয়সের গোলমাল ধরা পড়ে কয়েকদিন আগে পাসপোর্ট অফিসে যাওয়ার পর। পরে রায়পুর উপজেলা নির্বাচন অফিসে বয়স সংশোধনের জন্য যাওয়ার পর আজ না কাল করে এভাবে তারা এক মাস ধরে হয়রানি করছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি। তিনি জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে এখন কঠিন এক বিপদে রয়েছেন। তবে নির্বাচন কমিশন এখনও কেনো তার জন্ম তারিখ পরিবর্তন করছেন না সেটিই ভাববার বিষয়।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।