দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিয়ের কার্ড ছাপানো হয় হরেক রকম ডিজাইনে। তবে এবার ব্যতিক্রমি এক কার্ড করা হয়েছে। এক আইনজীবী বিয়ের কার্ড করলেন সংবিধানের আদলে!
আমরা সবাই জানি বিয়ে মানুষের জীবনের একটি গুরত্বপূর্ণ অধ্যায়। জীবনের বিশেষ এই দিনের খুঁটিনাটি সব বিষয় নিয়েই নানা পরিকল্পনা করা হয়। এমনকি বিয়ের কার্ডেও অভিনবত্ব আনেন অনেকেই।
ঠিক তেমনই এক আইনজীবী তার বিয়ের কার্ডে অভিনবত্ব আনতে গিয়ে সেটির ডিজাইন করেছেন সংবিধানের আলোকে।
ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের আসামের গুয়াহাটির বাসিন্দা অ্যাডভোকেট অজয় শর্মার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক পূজা শর্মার বিয়ের দিন ঠিক হয়েছে। বিয়েতে অতিথিদের দাওয়াত দিতে সংবিধানের আদলে ওই কার্ডটি বানিয়েছেন অজয়।
শুধু তাই নয়, অতিথিদের দাওয়াত দেওয়া হয়েছে ভারতীয় সংবিধানের ধারার আলোকেই। কার্ডে বলা হয়েছে যে, ভারতীয় সংবিধানের ২১ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিয়ের অধিকার মানবজীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধিকারেরই একটি অংশ। আগামী ২৮ নভেম্বর, রবিবার আমার সেই মৌলিক অধিকার পূরণের সময় এসেছে।
আমন্ত্রণপত্রে আরও বলা হয়, যখন আইনজীবীরা বিয়ে করেন, তারা ‘হ্যাঁ’ বলেন না, তারা বলেন- ‘আমরা শর্তাসমূহ মেনে নিই’।
গতমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, পাঁচ বছর ধরে আইন পেশায় রয়েছেন অজয়। তিনি সব সময় চাইতেন তার বিয়ের কার্ডটি যেনো ব্যতিক্রমী কার্ড হয়। বিষয়টি নিয়ে বন্ধুরা তার সঙ্গে মজাও করতেন।
এই বিষয়ে অজয় বলেন, বিয়ের কার্ডে মানুষ সাধারণত স্থান, সময় ও তারিখ দেখে থাকেন। কার্ডের উপরে ও নীচে কী লেখা রয়েছে তা মানুষ কখনও পড়ে না। কারণ সেটি থাকে একই স্টাইলে একই ধরনের কথা। আমি চাইতাম আমার বিয়ের কার্ডের আগাগোড়া সব কিছুই মানুষ পড়ুক। সে জন্যই এই ব্যতিক্রমি উদ্যোগ।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on ডিসেম্বর ৫, ২০২১ 9:30 পূর্বাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বৈশাখ এলে বাংলা সালের কথা আমাদের মনে পড়ে। আসলে এই…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দিনের বেলায় ঘুমানোকে আমরা ভাত ঘুম বলে থাকি। তবে দিনের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ডিপিএস এসটিএস সিনিয়র স্কুল অডিটোরিয়ামে আয়োজিত হয়েছে ডিপিএস এসটিএস স্কুল…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক অ্যান্ড চ্যানেল আই অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড ২০২৩- এর…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যে ছবিটি আপনারা দেখছেন সেটি দেশের জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রীর ছোটবেলার…