খাবারে তিন বেলা অবশ্যই ডাল খাবেন যে কারণে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকই প্রতিদিন খাবার তালিকায় ডাল রাখেন। অনেকেরই ডাল ছাড়া চলে না। একবেলা থেকে কোথাও কোথাও দুইবেলাও ডাল রাখা হয়ে থাকে খাবার টেবিলে। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় ডাল খুবই উপকারী।

অনেকেই সকালের নাস্তা বা বিকেলের হালকা খাবারেও ডালের ব্যবহার করে থাকেন। এক কথায় ডাল থাকতেই হবে। ডাল থাকাটা খুবই স্বাভাবিক। কেনোনা, ডালে অনেক উপকার বিদ্যমান।

সুস্বাস্থ্য গড়ার জন্যও খাদ্য তালিকায় ৩টি উপাদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ- পুষ্টি, মানসম্পন্ন প্রোটিন এবং ফাইবার। এই ৩টি উপাদানই একসঙ্গে ডালে পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যাবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার ক্ষুধা নিবারণ করে ও আমাদের কোলেস্টেরলের মাত্রাও হ্রাস করে। ক্যান্সার বিরোধী উদ্ভিদ রাসায়নিকও হলো এই ডাল। বিশেষ করে আইসোফ্লাভোনস ও ফাইটোস্টেরলস নামক উপাদান রয়েছে এতে। এসব উপাদান ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক কমিয়ে আনে। কেনোনা, ডালে থাকা ভিটামিন-বি ফোলেট ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।

ডালের এসব পুষ্টি গুণাগুণ নিশ্চিতভাবে পাওয়ার জন্য অবশ্যই বিশ্বস্ত সূত্র হতে এই ডাল ক্রয় কিংবা সংগ্রহ করতে হবে। কেনোনা, শুধু অমসৃণ ডালের মধ্যে সকল প্রকার পুষ্টিগুণ থাকে। সপ্তাহে একেক দিন একেক রকম ডাল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। প্রতিদিন একই ডাল খেতে বিরক্তিও লাগতে পারে। তবে উপকার পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই নিয়মিতভাবে ডাল খেতে হবে।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।