দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রতিদিন নিমপাতা খাওয়ার চল অনেক বাড়িতেই রয়েছে। কারণ এই একটি পাতায় রয়েছে অনেক উপকার। তবে অধিকাংশের মুখেই শোনা যাবে, এই পাতা খেতে একেবারেই ভালো লাগে না। জেনে নিন এর বহুবিধ উপকার।
প্রতিদিন নিমপাতা খাওয়ার চল অনেক বাড়িতেই রয়েছে। কারণ এই একটি পাতায় রয়েছে অনেক উপকার। তবে অধিকাংশের মুখেই শোনা যাবে, এই পাতা খেতে একেবারেই ভালো লাগে না। জেনে নিন এর বহুবিধ উপকার।
# নিমপাতা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। প্রতিদিন সকালে উঠে খালি পেটে দু’টি পাতা খেতে পারলে মৌসুম বদলের সময় কথায় কথায় ঠাণ্ডা লেগে যাওয়ার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন অনায়াসে। আরও বহু ধরনের রোগের সঙ্গে লড়ায় করার ক্ষমতাও বাড়ে।
# পেটের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে এই নিমপাতা। অনেকেই অল্পে গ্যাস-অম্বলের মতো সমস্যায় ভুগে থাকেন। তবে প্রতিদিন নিমপাতা খাওয়া হলে সেই সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে।
# ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে ব্রণ, বিবিন্ন ধরনের সমস্যা লেগেই থাকে। এ সবরেও সমাধান করতে পারে এই নিমপাতা। নিয়মিতভাবে নিমপাতা খেলে বা ওই পাতা বেটে লাগালে ত্বকের সমস্যা যেমন কমবে, সেইসঙ্গে জেল্লাও বাড়বে ত্বকের। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।