চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২২ খৃস্টাব্দ, ২৮ মাঘ ১৪২৮ বঙ্গাব্দ, ৯ রজব ১৪৪৩ হিজরি। দি ঢাকা টাইমস্ -এর পক্ষ থেকে সকলকে শুভ সকাল। আজ যাদের জন্মদিন তাদের সকলকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা- শুভ জন্মদিন।

সুবিশাল যে মসজিদটি আপনার দেখতে পাচ্ছেন সেটি চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ। এটি চট্টগ্রামের একটি ঐতিহাসিক মসজিদ।সুবিশাল যে মসজিদটি আপনার দেখতে পাচ্ছেন সেটি চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ। এটি চট্টগ্রামের একটি ঐতিহাসিক মসজিদ। আরও জানতে পড়ুন বিস্তারিত –

এই মসজিদটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো ১৬৬৭ সালে। এটির ধরণ মুঘল স্থাপত্য শিল্পের। এই মসজিদটির গম্বুজ রয়েছে ৩টি। এই আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ বাংলাদেশের চট্টগ্রামে অবস্থিত একটি ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্য শিল্প হিসেবে পরিগণিত হয়ে থাকে।

ইতিহাসে পাওয়া যায়, চট্টগ্রামের চাটগছার আন্দরকিল্লার সঙ্গে মোঘলদের চট্টগ্রাম বিজয়ের কাহিনী সম্পর্কিত। এই কিল্লা কিংবা কেল্লায় এক সময় মগ এবং পর্তুগিজ জলদস্যুদের আস্তানা ছিলো।

জানা যায়, ১৬৬৬ খ্রিষ্টাব্দের ২৭ জানুয়ারি শায়েস্তা খাঁ’র ছেলে উমেদ খাঁ এই আন্দরকিল্লার অন্দরে কিংবা ভিতরে প্রবেশ করার কারণে এর নাম হয়ে যায় “আন্দরকিল্লা”।

জানা যায়, চট্টগ্রাম বিজয়ের স্মৃতি ধরে রাখতেই সম্রাট আওরঙ্গজেবের নির্দেশে শায়েস্তা খাঁ ১৬৬৭ খ্রিষ্টাব্দে এখানে নির্মাণ করেন এই “আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ”।

এই আন্দরকিল্লা জামে মসজিদের স্থাপত্য এবং গঠন মোঘল রীতি অনুযায়ী নির্মিত। সমতল ভুমি হতে প্রায় ৩০ ফুট উপরে ছোট্ট পাহাড়ের উপর এই মসজিদের অবস্থান।

মূল মসজিদের নকশা অনুযায়ী মূলত এটি ১৬ মিটার দীর্ঘ, ৬.৯ মিটার প্রস্থ ও প্রতিটি দেওয়াল প্রায় ২.২ মিটার পুরু। পশ্চিমের দেওয়াল পোড়া মাটির তৈরি ও বাকি ৩টি দেওয়াল পাথরের তৈরি। তথ্যসূত্র: https://www.subhprabhat.com

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।