৩৬ কেজি ওজনের মহাশোল মাছের দাম ১৮ হাজার টাকা!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফাগুন শেষের পূর্বেই তিস্তার পানি কমতে শুরু করেছে। এই কম পানিতে সাঁতার কাটতে গিয়ে মৎস্যজীবিদের জালে ধরা পড়েছে এক দৈত্যাকৃতির ‘মহাশোল’।

এই মাছের ওজন ৩৬ কিলোগ্রাম। বিশাল এই ‘মহাশোল’কে কেন্দ্র করে শোরগোল পড়ে গেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার বাজারে।

সম্প্রতি তিস্তার গজলডোবা এলাকায় জেলেদের জালে ধরা পড়ে বিশালাকৃতির এই মাছটি, যার ওজন ছিলো ৩৬ কেজি।

গত দুই দশকে এতোবড় চেহারার ‘মহাশোল’ মাছ তিস্তা তো বটেই উত্তরবঙ্গের অন্য কোনও নদীতে ধরা পড়েছে কিনা, তা মনে করতে পারছেন না এলাকাবাসী।

জলপাইগুড়ি স্টেশনের মাছের বাজারের নিলাম ঘরে এই মাছের কেজি প্রতি দাম ওঠেছে ৫০০ টাকা। ১৮ হাজার টাকায় গোটা মাছটি কিনে নেন মাছ ব্যবসায়ী রাজেশ শা।

পরের দিন বাজারে এই মাছ কেটে ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করার কথা। সেই অনুযায়ী ব্যবসায়ীর আয় হওয়ার কথা প্রায় ২৮ হাজার টাকা। তথ্যসূত্র : সংবাদ প্রতিদিন।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।