দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কোলেস্টেরল মানেই কী খারাপ? এই প্রশ্ন যদি করা যায় তাহলে তার উত্তর হবে সব কোলেস্টেরল কিন্তু খারাপ নয়। তবে রক্তে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ানোর কিছু উপায় রয়েছে।
যেমন এইচডিএল কোলেস্টেরল হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। খাদ্যতালিকায় সামান্য কিছু পরিবর্তন আনলে আমরা রক্তে এইচডিএল মাত্রা স্বাভাবিক করে রাখতে পারি।
রক্তে কোলেস্টেরল মাত্রা বাড়লেই সাধারণের মাথায় হাত পড়ে আমাদের! কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে বাড়ে স্ট্রোকের সম্ভাবনা। তবে আমাদের শরীরে বেশ কিছু উপকারী কোলেস্টেরলও থাকে। এই কোলেস্টেরলকে হাই ডেনসিটি লিপোপ্রোটিন (এইচডিএল) বলা হয়ে থাকে। এটি খারাপ কোলেস্টেরলকে শোষণ করে ও শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এই কোলেস্টেরল হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। তাই শরীরে এইচডিএল সঠিক মাত্রা বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি। খাদ্যতালিকায় ও জীবনযাত্রায় সামান্য কিছু পরিবর্তন আনলে আমরা রক্তে এইচডিএল এর মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে পারি।
# শরীরে ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে স্বাস্থ্যকর ফ্যাটযুক্ত খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে আপনার খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন আমন্ড বাদাম, আখরোট, ফ্যাটযুক্ত মাছ, সরষের তেল, অ্যাভোকাডো, জলপাই, সিম ইত্যাদি।
# আপনার খাদ্যতালিকায় বেগুনি রঙের সব্জি রাখুন। সাধারণত বেগুন, বেগুনি বাঁধাকপিতে অ্যান্থোসায়ানিন নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে, যা এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।
# রক্তে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে শরীরচর্চার উপরও ভরসা রাখতে পারেন। এই ক্ষেত্রে অ্যারোবিক ব্যায়াম, ভারি শরীরচর্চা করলে উপকার পেতে পাবেন। এছাড়াও নিয়মিত হাঁটাহাটি করলে, সাঁতার কাটলেও এইচডিএল-এর মাত্রা বাড়তে পারে।
# শরীরে ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে চাইলে অবশ্যই ধূমপান ত্যাগ করতে হবে। এই অভ্যাসটি আপনার রক্তে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। বাড়াতে পারে লো ডেনসিটি লিপোপ্রোটিন (এলডিএল)-এর মাত্রাও, যা হৃদরোগের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দেয়। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on মার্চ ১৩, ২০২২ 11:33 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়ার কঠোর নিন্দা জানিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় “তোমক” নামে এক জনপ্রিয় বিড়ালকে শহরের ‘সম্মানিত…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ২৫ অগ্রাহায়ণ ১৪৩২…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শসা আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় অন্যতম পরিচিত এবং সহজলভ্য একটি সবজি।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অ্যাপল ও গুগল বিশ্বজুড়ে তাদের ব্যবহারকারীদের আবারও নতুন করে সাইবার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় সবচেয়ে পরিচিত ও সহজলভ্য একটি সবজি হলো…