দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যুক্তরাজ্যের টমেটোচাষি ডগলাস স্মিথের খেতে গাছের এক ডালেই ১,২৬৯টি চেরি টমেটো ধরেছে! এর আগে অন্য কারও খেতে গাছের এক ডালে একসঙ্গে এতো টমেটো ধরার কোনো রেকর্ড নেই!
যে কারণে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে উঠেছে ডগলাসের নাম। গিনেস কর্তৃপক্ষ তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে যে, ডগলাসের বাড়ি যুক্তরাজ্যের দক্ষিণাঞ্চলের হার্টফোর্ডশায়ারে। তিনি পেশায় একজন আইটি ম্যানেজার। তিনি সেই সঙ্গে বাড়ির পেছনে গ্রিনহাউসে ফল-সবজি চাষ করেন। সেখানেই গাছের একটি ডালে ১ হাজার ২৬৯টি চেরি টমেটো চাষ করে বিশ্ব রেকর্ড গড়েন ডগলাস। গত বছরের সেপ্টেম্বরে তিনি গাছ থেকে এই টমেটো সংগ্রহ করেন।
ইতিপূর্বের বিশ্ব রেকর্ডটিও ডগলাসের দখলেই ছিল। কয়েক সপ্তাহ আগে ওই রেকর্ডের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পেয়েছেন তিনি। ওই সময় তার খেতে একটি গাছের ডালে ৮৩৯টি টমেটো ধরে।
২০২০ সালেও যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় টমেটো চাষের রেকর্ডও গড়েন ডগলাস। তার গ্রিনহাউসে জন্মানো বৃহদাকারের এক টমেটোর ওজন ছিল ৩ দশমিক ১০৬ কেজি! তবে সে জন্য বিশ্ব রেকর্ড গড়া হয়নি তার। কেনোনা বিশ্বের সবচেয়ে বড় টমেটো চাষের রেকর্ড মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ড্যান সাউদারল্যান্ডের দখলে। ওই বছর সাউদারল্যান্ডের খেতে জন্মানো বিশ্বের সবচেয়ে বড় টমেটোটির ওজন ছিল ৪ দশমিক ৮৯৬ কেজি।
গিনেস কর্তৃপক্ষ ডগলাসকে একজন স্বাধীন উদ্যানতত্ত্ববিদ হিসেবে পরিচয় করে দিয়েছে। চাকরির কারণে তিনি প্রতিদিন নিয়ম করে নিজের ফল-সবজির খেতে সময় দিতে পারেন না। সপ্তাহে ৪ ঘণ্টার কিছু বেশি সময় তিনি এখানেই ব্যয় করেন। ফল এবং সবজি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাতেও পছন্দ করেন ডগলাস।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on মার্চ ২৩, ২০২২ 12:32 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ব্যস্ত সময় পার করে বছরশেষে একটু বেড়াতে গিয়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে ভয়াবহ এক দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। দাবানলে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ঘটনাটি ভারতের। সেখানকার কুচামন পুরসভার বিরোধী নেতা অনিল সিংহ মেদতিয়া।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। বুধবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ২৪ পৌষ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সাধারণ ঘুমনোর সময় ত্বক ‘হিল’ হয়। তাই রাতের স্কিন কেয়ারের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমান সময়ের লেজেন্ডারি ক্রিকেটার তামিম ইকবাল, বাংলাদেশের নাম্বার ওয়ান মোবাইল…