দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেক সময় মানুষের মধ্যে কিছু প্রবৃদ্ধি সৃষ্টি হয়। যেমন কেও হাই তুললে তা দেখে তারও হাই ওঠে! কিন্তু কেনো এমনটি ঘটে তা জানেন?
এক জনের দেখে অন্য জনের হাই তোলার ঘটনা একটি সাধারণ বিষয়। বাসে, ট্রেনে, রাস্তাঘাটে কেও হাই তুললেই অন্য জনও হাই তুলে তার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তবে কখনও কী ভেবে দেখেছেন কেনো এমন হয়? জনমানসে এই নিয়ে অনেক কথা প্রচলিত থাকলেও তার বেশির ভাগটাই আসলে কল্পনা। বৈজ্ঞানিক কোনও ভিত্তিই নেই।
এই বিষয়ে চিকিৎসকরা বলেছেন, এরকম হওয়ার কারণ হলো মূলত শরীরে মিরর নিউরোনের উপস্থিতি। অনেক সময় দেখা যায় যে, অন্য কাওকে আঘাত করলে, শারীরিকভাবে না হলেও মানসিকভাবে অনেকের ব্যথা অনুভূত হয়। মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, মানুষ তো প্রকৃতপক্ষে দলবদ্ধ জীব। তাই সব সময় দলগতভাবে চিন্তা-ভাবনা করে কাজ করতে ভালবাসে তারা।
প্রাচীনকাল হতেই এই ধারা চলে আসছে। কাওকে ঘুরতে যেতে দেখলে তখনই ঘুরতে যেতে ইচ্ছে করে অন্যজনের। ঘুমাতে দেখলেও ঘুমিয়ে পড়তে ইচ্ছে করে অনেকের। একই কারণে হাই তুলতে দেখলেও অসচেতনভাবেই হাই উঠে যায় অনেক সময়।
জুরিখে এক দল শিম্পাঞ্জির উপর একটি গবেষণা করা হয়। এক জন শিম্পাঞ্জির হাই তোলার ভিডিও তুলে অন্য এক দল শিম্পাঞ্জিকে তা দেখানো হয়। গবেষণায় দেখা যায় যে, শিম্পাঞ্জির হাইয়ের ভিডিও দেখে বাকি শিম্পাঞ্জিদেরও হাই ওঠছে। একে ‘মিররিং বিয়েভিয়ার’ বলা হয়ে থাকে। গবেষকরা বলেছেন যে, এই দেখা দেখি হাইয়ের জন্য দায়ী একমাত্র মিরর হরমোনই। যে হরমোনের উপস্থিতি মানুষের শরীরে বিদ্যমান। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on মার্চ ৩০, ২০২২ 2:03 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ৩০ কার্তিক ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকই সুজি খেতে খুবই ভালোবাসেন। তাই তারা প্রতিদিন সুজির পায়েস,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রথমবারের মতো প্যান ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্র বানিয়েছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। ঢালিউড…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার যদি প্রতিদিন চিকেন খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে জেনে রাখুন,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কোটা সংস্কার আন্দোলনের সংগঠন ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’- এর অন্যতম সমন্বয়ক…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনিযুক্ত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় প্রতিশ্রুতি দেন…