দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা সবাই জানি গোলাপজল সম্পর্কে। বিভিন্ন রকম রান্না ও রূপচর্চায় বহু আগে থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই পানীয়। তবে এবার জানা গেলো প্রতি কেজি গোলাপজলের ২০ লাখ টাকা!
সাধারণ গোলাপজলের দাম কিন্তু খুব বেশি নয়। তবে সম্প্রতি নেটমাধ্যমে একটি গোলাপজল তৈরির ভি়ডিও ভাইরাল হয়। সেখানে বলা হয়েছে যে, এক কেজি গোলাপ জলের দাম প্রায় ২০ লাখ টাকা! তাহলে কীভাবে তৈরি করা হয় এই দামি বস্তুটি?
সুস্বাদু গোলাপজামুন বানানোর অন্যতম উপকরণই হলো এই গোলাপজল। শুধু মিষ্টি তৈরি করতেই নয়, রূপচর্চাতেও সমানভাবে জনপ্রিয় এই গোলাপজল। কমবেশি অনেকের বাড়িতেই গোলাপজল থাকে। দামও মধ্যবিত্তের সাধ্যের মধ্যে। তবে সম্প্রতি নেটদুনিয়ায় একটি গোলাপজল তৈরির ভি়ডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে যে, এক কেজি গোলাপ জলের দাম নাকি প্রায় ২০ লাখ টাকা। স্বাভাবিকভাবেই দাম দেখে চোখ কপালে উঠবে সেটিই স্বাভাবিক। তবে মনে করা হচ্ছে যে, ভিডিওর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করতেই গোলাপজলের দাম এতো বেশি লেখা হয়েছে। এর আদৌ কোনো সত্যতা রয়েছে কি না সে বিষয়ে কেওই নিশ্চিত নন।
ওই ভিডিওতে একজনকে গোলাপ ফুলের পাপড়ি দিয়ে গোলাপজল প্রস্তুত করতে দেখা যায়। দামের মতো গোলাপজল তৈরির প্রণালীটিও অবশ্য বেশ আলাদা। চাইলে আপনিও বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যে, একটি বড় হাড়িতে গোলাপের পাপড়ি নিয়ে তাতে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে অল্প আঁচে ফুটিয়ে নেওয়া হচ্ছে। হাঁড়ির সঙ্গে একটি নল সংযুক্ত করা হয় অন্য হাঁড়ির গায়ে। তারপর নলের মধ্যেদিয়ে গোলাপের সুবাস অন্য হাঁড়িতে চলে যাচ্ছে। দুটি হাঁড়ির মুখ ভালো করে ঢাকনা দিয়ে আঁটা রয়েছে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।