দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রতিবারের মতো এবারও টিভি চ্যানেল এনটিভি সাত দিনব্যাপী ঈদের বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে ঈদের ৭ম দিন যা থাকছে।
ঈদুল ফিতরের ৭ম দিন
০৮:০০ বিশেষ সেলিব্রেটি শো: প্রজন্মধারা। প্রযোজনা: হাসান ইউসুফ খান। উপস্থাপনা: সুজিত মোস্তাফা। অংশগ্রহনে: মুনমুন আহমেদ ও অপরাজিতা।
০৮:৩০ নৃত্যানুষ্ঠান: লাল সবুজের দোলা। প্রযোজনা: রফিকুল ইসলাম। অংশগ্রহণে: শিরিন শীলা, চাঁদনী, শামীম, লোটাস, সিনথিয়া, ইয়াসমিন, নন্দন, অনন্যা বনিক ও ইমরান।
০৯:০০ একক নাটক: কনফিউশন। রচনা ও পরিচালনা: তারেক রহমান। অভিনয়ে: খায়রুল বাশার, সাবিলা নূর, আজিজুল হাকিম, সাবেরী আলম, মিলি বাশার, মিমো প্রমূখ।
১০:০৫ বাংলা ছায়াছবি: কষ্ট। পরিচালনা: কাজী হায়াত। অভিনয়ে: মান্না, মৌসুমী, শাকিল খান, মৌ, আনোয়ার হোসেন, সিরাজ হায়দার, কাজী হায়াত প্রমূখ।
০২:২৫ বাংলা ছায়াছবি: হিটম্যান। পরিচালনা: ওয়াজেদ আলী সুমন। অভিনয়ে: শাকিব খান, অপু বিশ্বাস, বিপাশা, জয় চৌধুরী, শিরিন শিলা, সুজাতা, মিশা সওদাগর প্রমূখ।
০৬:১০ নৃত্যানুষ্ঠান: বাঁধনহারা। প্রযোজনা: ওয়াহিদুল ইসলাম শুভ্র। অংশগ্রহণে: স্কাই স্ট্ধেসঢ়;্রামের শিল্পীবৃন্দ।
০৬:৪৫ ধারাবাহিক: হোয়াট ইজ লাভ। পর্ব ০৭। রচনা: গোলাম রাব্বানী। পরিচালনা: তুহিন হোসেন। অভিনয়ে: মোশাররফ করিম, সালাউদ্দীন লাভলু, সারিকা সাবা, মাইমুনা মম, রোবেনা রেজা জুঁই, আহসান হাবিব নাসিম, শহীদুল্লাহ সবুজ প্রমূখ।
০৭:৫৫ একক নাটক: টোনাটুনির রিসোর্ট। রচনা: মেজবাহ উদ্দীন সুমন। পরিচালনা: তুহিন হোসেন। অভিনয়ে: ফারহান আহমেদ জোভান, তানজিন তিশা, শহীদুল্লাহ সবুজ, আপন প্রমূখ।
০৯:০০ বাংলায় ডাবিংকৃত ড্রামা সিরিজ: কুরুলুস উসমান গাজী।
০৯:৩০ একক নাটক: তন্দুরি চিকেন। রচনা: রাজিবুল ইসলাম রাজিব। পরিচালনা: মেহেদী রনি। অভিনয়ে: মারজুক রাসেল. সেমন্তি সৌমী, আব্দুল্লাহ রানা, আয়রা, হাসিমুন প্রমূখ।
১১:০৫ একক নাটক: কবি সাবধান, সামনে বিয়ে। রচনা: নাসির আহমেদ দুর্জয়। পরিচালনা: এস এম রায়হান শরীফ। অভিনয়ে: ইরফান সাজ্জাদ, তাসনুভা তিশা, কাজী উজ্জ্বল, সিয়াম নাসির, তুতিয়া ইয়াসমিন পাপিয়া প্রমূখ।
১২:০০ কিংবদন্তীর গান: শাহনাজ রহমতুল্লাহ। প্রযোজনা: ওয়াহিদুল ইসলাম শুভ্র। উপস্থাপনা: লাবন্য। শিল্পী: হৈমন্তি রক্ষিত ও মুহিন।
তথ্যসূত্র: প্রেস বিজ্ঞপ্তির।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।