দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শরীরের যত্ন নিতে যেমন ফলের কোনো বিকল্প নেই, ঠিক তেমনই কয়েকটি ফল শরীরের ওজন বৃদ্ধিরও কারণও হতে পারে। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে যে ফলগুলো খাবেন না।
শরীর সুস্থ রাখতে হলে যে খাবারগুলো খাওয়া অপরিহার্য, তার মধ্যে অন্যতম হলো ফল। স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখার পাশাপাশি শরীরের বাড়তি মেদ ঝরিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে ফলের কোনো বিকল্প নেই। চিকিৎসকরা শরীর ভালো রাখতে বিভিন্ন প্রকার মৌসুমি ফল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সম্প্রতি পুষ্টিবিদরা বলেছেন, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে বেশ কয়েকটি ফল। ফলের মতো স্বাস্থ্যকর খাবার খুবই কম রয়েছে। তবু যারা ওজন কমিয়ে রোগা হতে চাইছেন, চটজলদি সুফল পেতে প্রতিদিনের খাবার থেকে বাদ দিতে হবে বেশ কয়েকটি ফল।
রোগা হতে চাইলে কোন ফলটি আপনি খাবেন না?
বেরি জাতীয় ফল, আপেল, আম, আঙুর, অ্যাভোকাডোর মতো ফল এড়িয়ে চলাই ভালো। পুষ্টিবিদরা বলেছেন, এই ফলগুলিতে চিনির ভাগ খুবই বেশি থাকে। অন্যান্য ফলের তুলনায় সেজন্য এই ফলগুলোর স্বাদও মিষ্টি। একটা গোটা আমে প্রায় ৪৫ গ্রাম পরিমাণ চিনি থাকে। এক কাপ আঙুরে থাকে প্রায় ২৩ গ্রামের মতো শর্করা। অ্যাভোকাডোতেও চিনির পরিমাণ প্রায় ১.৩৩ গ্রাম শর্করা থাকে। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সবচেয়ে আগে চিনি, মিষ্টি জাতীয় খাবার বাদ দিতে হবে খাদ্যতালিকা হতে। তাই যাতে চিনি বেশি, এমন ফল ওজন কমানোর চেয়ে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।