একটি বালিশের দাম ৫৩ লাখ টাকা!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বালিশের এই দাম শুনে যে কেও ভাবতে পারেন আবারও বোধহয় কোনো বালিশ কাণ্ড ঘটলো! কিন্তু না এই বালিশের সত্যিকার অর্থেই দাম ৫৩ লাখ টাকা।

সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, নেদারল্যান্ডসের চিকিৎসক হতে ডিজাইনার বনে যাওয়া ভন ডের হিলস্ট বিশ্বের সবচেয়ে দামি বালিশ তৈরি করেছেন। একজন ব্যক্তির শরীরের আকারের মাপ অনুযায়ী বিশেষভাবে তৈরি এই বালিশ ব্যবহারে ইনসোমনিয়াসহ বিভিন্ন সমস্যা হতে মুক্তি পাওয়া যাবে! ১৫ বছর ধরে গবেষণা চালিয়ে এই বালিশ তৈরি শুরু করেছিলেন এই ডিজাইনার। আর্কিটেকচারাল ডাইজেস্টে এইসব তথ্য জানা যায়।

বেশ কয়েকটি ডিজাইনের এই বালিশের দাম শুরু হয় ৫৭ হাজার মার্কিন ডলার হতে। যা বাংলাদেশী মুদ্রায় দাঁড়াচ্ছে ৫২ লাখ ৯৩ হাজার টাকারও বেশি!

ভন ডের হিলস্টের কোম্পানি থিজস ভন ডের হিলস্ট-এর ওয়েবসাইটে দাবি করা হয় যে, তাদের তৈরি বালিশগুলো বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে আধুনিক এবং অভিজাত বালিশ। বালিশটি তৈরিতে মিসরীয় দামি তুলো ব্যবহার করা হয়েছে। কভার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে ২৪ ক্যারটের স্বর্ণ। বালিশের মূল্য সংবলিত যে ট্যাগ রয়েছে, তাতে ৪টি ডায়মন্ড সংযুক্ত রয়েছে।

২০১৭ সালে ভন ডের হিলস্টের তৈরি এই বালিশ দুবাই এক্সপোতে ইনডেক্স আর্কিটেকচার অ্যান্ড ডিজাইন শাখায় বিশেষ পুরস্কারেও ভূষিত হয় বলে জানা গেছে।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।