দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনি গেছেন চিকিৎসকের কাছে। আর চিকিৎসক পরামর্শ দিয়েছেন প্রোটিন খাওয়ার। এখন আপনি বুঝবেন কিভাবে কিসে প্রোটিন রয়েছে? তবে কিছু ফল রয়েছে আপনার প্রোটিন চাহিদা পূরণ করতে পারে।
প্রোটিন চাহিদা মেটাতে মাছ-মাংসে ভরে গেলো আপনার ঘর। নানা ধরনের খাদ্যেই প্রোটিন থাকে। যারমধ্যে পড়ে ফলও। তবে যে কোনও ফল খেলেই চলবে না। আপনাকে জানতে হবে, কোন ফলে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকে।
কয়েকটি প্রোটিন সমৃদ্ধ ফলের কথা বলা হলো এখানে। তাহলে শুধু মাছ-মাংসের উপর ভরসা না করলেও চলবে।
পেয়ারা
পেয়ারা একটি সাধারণ ফল। আবার এটি বেশ সুস্বাদু ফল এবং তেমনই উপকারী ফল বটেও। পেয়ারার রস কিংবা জ্যামও বেশ জনপ্রিয় একটি জিনিস। আপনি এ কথা কি জানেন যে, প্রতি ১০০ গ্রাম পেয়ারায় রয়েছে ২.৬ গ্রাম প্রোটিন? প্রোটিন ছাড়াও পেয়ারায় আরও রয়েছে ভিটামিন সি।
কিশমিশ
আমরা জানি আঙুর ফল শুকিয়েই তৈরি করা হয় কিশমিশ। পায়েস হোক কিংবা পোলাও হোক, কিশমিশ না দিলে চলে না। প্রতি ১০০ গ্রাম কিশমিশে থাকে ৩ গ্রাম প্রোটিন।
কমলালেবু
যদিও বাঙালিদের কাছে শীতকালেই কমলালেবু বেশি পছন্দের মধ্যে পড়ে। তবে কমলালেবুর খাদ্যগুণ সম্পর্কে কী আপনার জানা আছে? প্রতি ১০০ গ্রাম কমলালেবুর মধ্যে থাকে ০.৯ গ্রাম প্রোটিন।
কলা
কলা সারাবছরের একটি সাধারণ ফল হলেও কলাতে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম থাকে। আরও নানা ধরনের উপাদানের মধ্যে রয়েছে বেশ প্রোটিনও। ১০০ গ্রাম কলাতে থাকে ১.১ গ্রাম প্রোটিন।
কাঁঠাল
আমাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো জানেন না, এই কাঁঠালে প্রোটিন কতোটা থাকে। বিশেষ করে যারা মাংস খান না, তাদের জন্য কাঁঠাল খুবই জরুরি একটি জিনিস। সাধারণ ফলের তুলনায় এতেও প্রোটিনের পরিমাণ যথেষ্ট পরিমাণ বেশি থাকে। এক কাপ পরিমাণ কাঁঠালে থাকে ২.৮ গ্রাম প্রোটিন। তাই আসুন এইসব খাবার খেয়ে আমরা শরীরের প্রোটিন চাহিদা পূরণ করি। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।