দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় উঠে এসেছে যে, চা কমাতে পারে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি। দিনে বেশ কয়েক কাপ চা খেলে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে ১৭ শতাংশ।
সকালে চোখ খোলার পর এক কাপ চা না পেলে ঘুম যেনো কাটতেই চায় না বেশির ভাগ মানুষের। তবে শুধু সকালেই নয়, দিনের বেলাতেও কাজের ফাঁকে ঘন ঘন চা খান অনেকেই। বন্ধুদের আড্ডায় কিংবা কাজের ব্যস্ততায়, ছুটির সন্ধ্যায়- সবেতেই সঙ্গী এই চা। চায়ের অনেক গুণ রয়েছে।
সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষা বলছে যে, চা কমাতে পারে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি। ‘ইউরোপিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য স্টাডি অব ডায়াবেটিস’-এর করা একটি সমীক্ষা বলছে যে, দিনে কমপক্ষে ৪ কাপ চা খেলে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে ১৭ শতাংশ।
চায়ে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-কার্সিনোজেনিক উপাদানগুলোর রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। সারা দিনে বেশ কয়েক বার চা খাওয়ার অভ্যাস ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকখানিই কমাবে।
৫০-৬৫ বছর বয়সী প্রায় ৩০০ জনের উপর এই সমীক্ষাটি করা হয়। যারমধ্যে কয়েক জন ছাড়া অধিকাংশই ডায়াবেটিসের সমস্যায় আক্রান্ত। যাদের কোনো ডায়াবেটিসের সমস্যা নেই, তাদের জীবনযাপন নিয়ে পৃথক একটা সমীক্ষা করা হয়। তাতে দেখা গেছে যে, ওই কয়েক জন সারাদিনে বেশ কয়েক বার চা পান করেন। বরং যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন, তাদের চা খাওয়ার প্রতি তেমন কোনো ঝোঁক নেই। খেলেও পরিমাণে খুবই কম খান।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শুধু ডায়াবেটিস নয়, চায়ের ফ্ল্যাভোনয়েডস, ফাইটোকেমিক্যাল, অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান হার্টের সমস্যাও দূর করতে সক্ষম। চা যত্ন নেয় হৃদযন্ত্রের। মৌসুমি গলাব্যথা, জ্বর, সর্দি-কাশির মতো সমস্যা তাড়াতে চায়ের জুড়ি নেই। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on সেপ্টেম্বর ২০, ২০২২ 1:49 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মধ্য আফ্রিকার দেশ চাদের রাজধানী এনজামেনায় প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে বোকো হারাম…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভাইরাল এক ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, হাতির পিঠে দড়ি দিয়ে আষ্টেপৃষ্ঠে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ২৫ পৌষ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা জানি মোটামুটি সব ধরনের মৌসুমি ফল এবং সবজিই স্বাস্থ্য…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মোবাইল হ্যান্ডসেটের এন্ট্রি-লেভেল ক্যাটাগরিতেও ব্যবহারকারীদের চমকে দিতে প্রস্তুত অনার বাংলাদেশ।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মৌরির গুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন,…