দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো থেকে সংক্রমণ প্রতিরোধ- সবকিছুতেই সাদা পেঁয়াজের ভূমিকা রয়েছে। সাদা পেঁয়াজ কমাতে পারে হৃদরোগের ঝুঁকি!
লাল রঙের পেঁয়াজ ছেড়ে কেনোই বা আপনি পাতে মাঝে-মধ্যে সাদা পেঁয়াজ রাখবেন? সাদা পেঁয়াজের অপর নাম ‘বডি কুলার’।
আমরা সবাই জানি আমিষ রান্নার স্বাদ বাড়াতে হলে পেঁয়াজ প্রয়োজনীয় একটি উপকরণ। স্বাদের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি শরীর সুস্থ রাখতে অব্যর্থ পেঁয়াজ। বাজারে লাল ও সাদা- দুই রঙের পেঁয়াজই দেখতে পাওয়া যায়। তবে বেশির ভাগ বাজারের থলি থেকে উঁকি মারে লাল পেঁয়াজ। অনেকেই হয়তো জানেনই না, সাদা পেঁয়াজ অত্যন্ত উপকারী একটি জিনিস। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো থেকে সংক্রমণ প্রতিরোধ- সব কিছুতেই সাদা পেঁয়াজের ভূমিকা রয়েছে।
হজমশক্তি উন্নত করে
আপনার শরীর সুস্থ থাকবে তখন, যখন আপনার বিপাকক্রিয়া সচল থাকবে। সামগ্রিক সুস্থতা নির্ভর করে সঠিকভাবে হজম হচ্ছে কি না, তার উপরেই। সাদা পেঁয়াজে থাকা ফাইবার হজমের গোলমাল হতে দেয় না। পেঁয়াজ-রসুন দেওয়া খাবার খেলে অনেকেরই হজমের সমস্যা হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে রান্নায় যদি সাদা পেঁয়াজ ব্যবহার করেন, তাহলে দেখবেন এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হবে।
শরীর ঠাণ্ডা রাখে
সাদা পেঁয়াজের অপর নাম ‘বডি কুলার’। শরীরের ভিতরকে ঠাণ্ডা রাখতে সাদা পেঁয়াজের জুড়ি নেই। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই পেঁয়াজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রদাহজনিত সমস্যা হতে সুরক্ষিত থাকতে হলে সাদা পেঁয়াজের মতো উপকারী সব্জি খুব কম রয়েছে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
পেঁয়াজ এমনিতেও হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। এই কাজে বিশেষ দক্ষ হলো এই সাদা পেঁয়াজ। অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান-সমৃদ্ধ এই পেঁয়াজ উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তাছাড়াও হৃদযন্ত্রজনিত নানা সমস্যা হতে দূরে থাকতে সাদা পেঁয়াজের উপর ভরসা রাখতে পারেন অনায়াসে।
রক্ত চলাচল সচল রাখে
অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট-সমৃদ্ধ এই সাদা পেঁয়াজ শরীরের যাবতীয় টক্সিন বের করে দিতেও সাহায্য করে। শরীর ভিতরটা পরিষ্কার থাকলে প্রতিটি কোষের রক্তচলাচলও তখন সচল থাকে। যে কারণে রক্ত জমাট বাঁধার কোনও আশঙ্কায় থাকে না। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on অক্টোবর ২৭, ২০২২ 3:31 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ডিপিএস এসটিএস সিনিয়র স্কুল অডিটোরিয়ামে আয়োজিত হয়েছে ডিপিএস এসটিএস স্কুল…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক অ্যান্ড চ্যানেল আই অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড ২০২৩- এর…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যে ছবিটি আপনারা দেখছেন সেটি দেশের জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রীর ছোটবেলার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় গণহত্যা ও আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ইসরায়েলের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছবিতে লুকিয়ে রয়েছে একটি কাঁচি। তবে এই কাঁচির প্রতিকৃতিটি এই…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১…