দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা প্রায় সবাই জানি অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, ধুলোবালি, ধোঁয়া, ফুলের রেণু, পোষ্যের লোম, অতিক্ষুদ্র মাইট জাতীয় পোকা হাঁপানির কারণ হয়ে থাকে। তবে স্থূলতাও হাঁপানির কারণ হতে পারে।
আমাদের হাঁপানির কারণে শ্বাসনালি এবং তার বিভিন্ন শাখা-প্রশাখা সঙ্কুচিত হয়ে যায়। এতে করে শ্বাস নিতে ও ছাড়তে বেশ কষ্ট হয়ে থাকে। হাঁপানির সঠিক কারণ কী, তা নিশ্চিত করে বলা সত্যিই অসম্ভব ব্যাপার। তবে চিকিৎসকদের ধারণা যে, এর পিছনে রয়েছে জিনগত ও পরিবেশগত কিছু বিষয়। পরিবারে কারও এই হাঁপানি থাকলে পরবর্তী প্রজন্মের হাঁপানির আশঙ্কা থাকে বেশি। এছাড়াও, অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, ধুলোবালি, ধোঁয়া, ফুলের রেণু, পোষ্যের লোম, অতিক্ষুদ্র মাইট জাতীয় পোকা হাঁপানির কারণ হতে পারে। তবে এইসব ছাড়াও আর একটি কারণে বেড়ে যেতে হাঁপানি। তা হলো স্থূলতা।
স্থূল ব্যক্তিদের হাঁপানির সমস্যা কেনো বেশি হয়, তার পিছনে একাধিক যুক্তিও রয়েছে। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে মেদ জমে যাওয়ার কারণে শ্বাস নেওয়ার সময় পেশির উপর চাপ পড়ে অনেকটা বেশি। একে বিজ্ঞানের ভাষায় মেকানিক্যাল ফ্যাক্টর বলা হয়।
ওবেসিটি কিংবা স্থূলতায় আক্রান্ত ব্যক্তির দেহে বিভিন্ন প্রদাহ তৈরি হয়ে থাকে। হাঁপানির সমস্যা থাকলে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। যে কারণে দ্বিমুখী সমস্যায় বেড়ে যেতে পারে প্রদাহের জ্বালা।
অতিরিক্ত ওজন বিভিন্ন ধরনের আনুষঙ্গিক রোগও ডেকে আনতে পারে। যে কারণে দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। বেড়ে যেতে পারে হাঁপানির প্রকোপ।
কিন্তু জীবনশৈলীতে কিছু বদল আনলে অনেকটাই কমানো যেতে পারে এইসব সমস্যা। ওজন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য নিয়মিতভাবে ব্যায়াম করতে হবে। ফলমূল এবং শাকসব্জি সমৃদ্ধ সুষম খাবার খেতে হবে বেশি করে। প্রয়োজনে হাঁপানি এবং ওজন কমানোর ওষুধও খাওয়া যেতে পারে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on অক্টোবর ৩১, ২০২২ 12:02 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ২৬ পৌষ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীতে মধু মাখলে বেশ উপকার পাওয়া যাবে। যে কারণে এই…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে সম্প্রতি বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিপাইনের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আসলে ২০২৫ সালের প্রযুক্তি–দুনিয়া কেমন যাবে, তা নিয়ে অনেক জল্পনা-কল্পনা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিল্মের মানুষদের নেতিবাচকভাবে উপস্থাপনের অভিযোগে ২০২১ সালে সেন্সর বোর্ড থেকে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মধ্য আফ্রিকার দেশ চাদের রাজধানী এনজামেনায় প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে বোকো হারাম…