দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কোলেস্টেরল ধরা পড়লে মাখন, ঘি বাদ দিয়ে রান্না করলেও একেবারে তেল বাদ দিয়ে দেওয়া সম্ভব হয় না, প্রতিদিন সেদ্ধ খাবার খেলে মুখে অরুচি চলে আসে। তাহলে কী করবেন?
পুষ্টিবিদরা পরামর্শ দিয়ে থাকেন, কোলেস্টেরল থাকলে স্নেহ পদার্থযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলাই ভালো। বিশেষ করে যাদের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেকটা বেশি, তাদের খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রে থাকে হাজার রকমের বিধি-নিষেধ।
আজ এমন কিছু তেলের সন্ধান দেওয়া হবে, যা কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভোগা মানুষদের রসনাতৃপ্তিতে আসতে পারে অনায়াসে।
অলিভ অয়েল
জলপাই হতে নিষ্কাশিত এই তেল, বিশেষত এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। ভার্জিন অলিভ অয়েল নিষ্কাশনের সময় কোনও রকম রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয় না। এতে ফেনল জাতীয় যৌগের সংখ্যা প্রায় ৩০টি। এই উপাদানটি একই সঙ্গে প্রদাহনাশক ও সংবহনতন্ত্রের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য বেশ উপকারী। চিকিৎসকদের মতে, অন্যান্য তেলের তুলনায় এই তেলে মোনো-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি পরিমাণে থাকে, যা খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতেও সাহায্য করে।
এক সমীক্ষা অনুযায়ী দেখা যায়, প্রতিদিন দেড় চামচ পরিমাণ সয়াবিন তেল শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় না, বরং তা নিয়ন্ত্রণেই রাখে।
সয়াবিন তেল
চিকিৎসকরা বলেছেন, যাদের কোলেস্টেরল বেশি থাকে, তারা ইচ্ছা করলে সয়াবিন তেলেও রান্না করতে পারেন। মাছ ছাড়া সয়াবিন তেল অবশ্য ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের ভালো উৎস। যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ভালো। সমীক্ষা অনুযায়ী দেখা যায়, প্রতিদিন দেড় চামচ সয়াবিন তেল শরীরে কোলেস্টেরল মাত্রা বাড়ায় না, বরং তা নিয়ন্ত্রণেই রাখে। আবার, সয়াবিন তেলে থাকা ফাইটোস্টেরল এলডিএল কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে থাকে।
তিসির তেল
গ্রামে-গঞ্জে এক সময় খুবই প্রচলিত ছিল এই তিসির তেল। তবে শহরাঞ্চলে বিশেষ জনপ্রিয়তা নেই এই তেলের। অথচ খাদ্যগুণের দিক থেকে এই তেল অতিরিক্ত কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভোগা রোগীদের জন্য ভালো বিকল্পও হতে পারে। কারণ হলো এটি আলফা লিনোলেনিক অ্যাসিডের একটি ভালো উৎস। ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে এবং আর্থ্রাইটিসের উপসর্গ কমাতেও এটি অত্যন্ত উপযোগী। তবে এই তেল গরম করলেই নষ্ট হয়ে যায় এর খাদ্যগুণ। যারা স্যালাড খেতে পছন্দ করেন, তাদের জন্য খুবই ভালো একটা বিকল্প হতে পারে এই তেল।
তবে আপনাদের মনে রাখবেন, প্রত্যেকের শরীরই স্বতন্ত্র। কাজেই কোলেস্টেরলের সমস্যার গভীরতাও সকলের ক্ষেত্রে এক রকম নয়, যে কারণে নিজের জন্য তেল বেছে নিতে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on ডিসেম্বর ১৯, ২০২২ 12:02 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ড এবং লেবাননজুড়ে ভয়াবহ হামলা চলমান রেখেছে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্বপ্ন দেখে তা মনে রাখা সত্যিই দুষ্কর। আর তাই রাতের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ৩০ কার্তিক ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকই সুজি খেতে খুবই ভালোবাসেন। তাই তারা প্রতিদিন সুজির পায়েস,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রথমবারের মতো প্যান ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্র বানিয়েছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। ঢালিউড…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার যদি প্রতিদিন চিকেন খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে জেনে রাখুন,…