দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সাধারণত ফল খেলে কোনই অপকারিতা নেই। তবে তাই বলে কিছু ফল একসঙ্গে খেলে শরীরে সমস্যাও দেখা দিতে পারে। আজ রয়েছে তেমন কিছু ফলের তালিকা।
আমরা জানি সুস্থ থাকতে হলে ফল খাওয়াটা নিঃসন্দেহে জরুরি। শরীরের যত্ন নিতে ফলের ভূমিকা সত্যিই অপরিহার্য। আর তাই প্রতিদিন ফল খাওয়ার কথা বলে থাকেন পুষ্টিবিদ ও চিকিৎসকরা। যে কারণে নানা প্রয়োজনীয় উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ভিটামিন, মিনারেলস, কার্বোহাইড্রেটে সমৃদ্ধ ফল ওজন কমানো থেকে শুরু করে ত্বকের যত্ন- সব কিছুতেই সিদ্ধহস্ত। ফলের উপকারিতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশের জায়গাও নেই। তবে সব কিছুরই তো খারাপ ও ভালো দিক থাকে। ফল খেলে এমনিতে কোনও অপকারিতা নেই সেটি ঠিক। তবে কিছু ফল একসঙ্গে খেলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।
# যেমন আঙুর এমনিতেই শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। তবে বেশি খেলে গ্যাস হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে। এই সমস্যা আরও বড় আকারে দেখা দিতে পারে যদি আঙুরের সঙ্গে আপনি খেজুর খান। আঙুর ও খেজুর একসঙ্গে খাওয়া মোটেও ঠিক নয়।
# একটি সাধারণ ফল পেয়ারা। এতে অ্যাসিড জাতীয় উপাদান থাকে। অপরদিকে কলাতে শকর্রার ভাগ বেশি। শর্করা ও অ্যাসিড যদি একসঙ্গে জোট বাঁধে, তাহলে গ্যাস, অম্বল, বদহজম, মাথা ঘোরা, এমনকি, ক্লান্তির মতো শারীরিক অসুস্থতাও দেখা দিতে পারে।
# আমরা অনেকেই জানি তরমুজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পানি। হজমশক্তি উন্নত করতেও সাহায্য করে এই তরমুজ। কিন্তু এই তরমুজের সঙ্গে অন্য কোনও ফল খেলে হজমেও ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
# অনেক সময় দেখা যায় পেঁপের উপর লেবুর রস ছড়িয়ে অনেকেই খান। এতে স্বাদ অনেক গুণ বেড়ে গেলেও এই দু’টি ফল একসঙ্গে খাওয়া মোটেও ঠিক নয়। পেঁপে ও লেবু একসঙ্গে খেলে রক্তাল্পতা ও হিমোগ্লোবিনের ভারসাম্যহীনতাও দেখা দিতে পারে। তাই সুস্থ থাকতে হলে এই দু’টি ফল একসঙ্গে খাওয়া যাবে না মোটেও। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on ডিসেম্বর ২৬, ২০২২ 12:56 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমান সময়ে বেশ জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ইনস্টাগ্রাম। ফটো ও…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমেরিকান পপশিল্পী গায়িকা টেইলর সুইফটের খ্যাতি রয়েছে সর্বত্র। বহু আগে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাসের ভিতর থাকা মহিলা কন্ডাক্টরের সঙ্গে কথা বলছেন ঝুলে থাকা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শনিবার, ২ নভেম্বর ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ১৭ কার্তিক ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যেমন এক দিকে রয়েছে সংসারের দায়িত্ব, অপরদিকে পেশাগত জায়গায় কাজের…