শীতকালে চুল পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে যা করবেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীত পড়লেই খুশকি বা চুল পড়ার সমস্যা চলে আসে। কারও শারীরিক সমস্যা থাকলে সে ক্ষেত্রে চুল পড়তে পারে। তবে আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলেও অনেকের চুল পড়ে। যেমন শীতকালে। শীতকালে চুল পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে যা আপনাকে করতে হবে।

চুল পড়ার সমস্যা হতে মুক্তি পাওয়ার জন্য ঘরোয়া টোটকা থেকে চিকিৎসকের ওষুধ, কিছুই হয়তো বাদ দেননি অনেকেই। তবে প্রতিদিনের খাবারে কোনও পরিবর্তন কী এনেছেন?

পুষ্টিবিদরা মনে করেন, নানা কারণে চুল পড়ে যেতে পারে, তবে তারজন্য শুধু বাইরে থেকে পরিচর্যা করলেই চলবে না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে ভিতর থেকে পরিচর্যা করাও অত্যন্ত জরুরি। এই ক্ষেত্রে ম্যাজিকের মতো কাজ করে ‘এবিসি’ রস কিংবা আপেল, বিট ও গাজরের রস!

সাম্প্রতিক সময় সমাজমাধ্যমে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ‘এবিসি’ জুস। টাটকা শাকসব্জির কোনওই বিকল্প নেই। পুষ্টিবিদরা এই রসের জনপ্রিয়তা নিয়ে কোনও রকম সন্দেহ প্রকাশ তো করেননিই, বরং আপেল, গাজর ও বিটের রস যে কতোটা উপকারী, সে বিষয়ে সকলেই এক মতও হয়েছেন। শুধু চুলই নয়, শুষ্ক ত্বকের সমস্যা থেকেও আপনাকে মুক্তি দিতে পারে এই ‘এবিসি’ রস।

আপনি কীভাবে বানাবেন এই রস?

চুলের জন্য প্রয়োজনীয় এই রস বানাতে আপনার লাগবে

একটি আপেল, একটি বিট সেদ্ধ ও একটি গাজর সেদ্ধ। সেই সঙ্গে চাইলে যোগ করতে পারেন ধনে পাতা, কারি পাতা, পুদিনা পাতা, ছোট এক টুকরো আদা, কিছুটা লেবুর রস, কয়েকটি কিশমিশ ও এক চিমটে লবণ। এই সমস্ত উপকরণ একসঙ্গে ব্লেন্ডারে মিক্স করে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে এই ‘এবিসি’ জুস। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।