দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনি যদি এমন কোনও ঠিকানার হদিস পান, যেখানে গিয়ে বসতি গড়লে সরকার আপনাকে বিপুল অংকের টাকা দেবে, তা হলে কেমন হবে? নিশ্চয়ই আপনি এমন সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইবেন না!
এমন ৩টি জায়গার হদিস পাওয়া গেছে, যেখানে গিয়ে বসতি গড়লে আপনি টাকা পাবেন। আজ রয়েছে এমন ৩টি জায়গার হদিস, যেখানে গিয়ে বসতি গড়লে আপনিপেতে পারেন টাকা।
যে কোনও দেশে বসবাস করতে হলে বাসিন্দাদের অবশ্যই সরকারকে তার উপার্জনের ভিত্তিতেই কর দিতে হয়। আয় কম এমন বাসিন্দাদের সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় ভাতা দেওয়া হয়, তবে তার পরিমাণ খুবই খম। আচ্ছা এমন কোনও ঠিকানার হদিস যদি কখনও পাওয়া যায়, যেখানে গিয়ে বসতি গড়তেই সরকার আপনাকে বিপুল মাত্রায় টাকা দেবে, তা হলে কেমন হবে? আজ আপনার জন্য রইলো এমন ৩টি জায়গার হদিস।
অ্যালবিনেন
অ্যালবিনেন হলো সুইজ়ারল্যান্ডের ছোট্ট একটি গ্রাম। সবুজ উপত্যকায় ঘেরা এই গ্রামটি রীতিমতো প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। তবে ওই গ্রামের জনসংখ্যা মাত্র ২৫০। তাই গ্রামের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে যারা নিজের ইচ্ছায় সেখানে বসতি স্থাপন করবেন তাদের সরকারের পক্ষ হতে ৬০ হাজার ডলার (যা বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৬০ লক্ষ টাকার মতো) দেওয়া হবে।
প্রেসি-অ্যাকোয়ারটিকা
ইতালির এই দুই শহর এক হয়ে এখন স্যালেন্টো নামেই পরিচিত। এখানেও সেই একই রকম সমস্যা। এই শহরে গিয়ে যদি কেও বসতি গড়ে তাহলে সরকার সেখানে ব্যবসা শুরু করার জন্য বাসিন্দাকে ৩০ হাজার ডলার (বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা) দেবে। এই স্থানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করবে তাতে সন্দেহ নেই। গত বছর এই অঞ্চলে ৬০ জনের জন্ম হয়েছিল, এর বিপরিতে প্রায় ১৫০ জনের মৃত্যু ঘটে।
অ্যান্টিকায়থেরা
গ্রিসের এই শহরটি থেকে চোখ যেনো সরানো দায়। এর প্রাকৃতিক পরিবেশ সত্যিই মনোমুগ্ধকর। এই জায়গায় মোট ৫০ জনের বসতি রয়েছে। সেখানেও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য সরকার বিশেষ ভাতার ব্যবস্থা করে থাকে। বলা হয়েছে যে, তিন বছরের জন্য কেও যদি সেখানে গিয়ে বসতি গড়ে তাকে প্রতি বছর ৬০০ ডলার বা বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৬০ হাজার টাকা দেওয়া হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।