দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আরও আগে সোশ্যাল মিডিয়া টেলিগ্রাম নিয়ে এসেছিল মেসেজ শিডিউলের সুবিধাটি। অর্থাৎ ব্যবহারকারী যে সময়ই মেসেজ লিখে রাখুন না কেনো, আপনার দেওয়া সময়ই ম্যাসেজটি ডেলিভারি হবে। এটি কিভাবে করবেন তা জেনে নিন।
এখন চাইলেই আপনি গুগলের মেসেজ অ্যাপ ব্যবহার করে টেক্সট মেসেজ শিডিউল করে রাখতে পারবেন অনায়াসে।
এই ফিচারটির মাধ্যমে মেসেজ টাইপ করে নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী টাইম সেট করে নেওয়া সম্ভব। যে কারণে যাকে মেসেজ পাঠানো হচ্ছে তার সুবিধানুযায়ী টাইমও সেট করে রাখা যাবে।
গুগলে কীভাবে মেসেজ শিডিউল করবেন তা জেনে নিন:.
# মেসেজ সিডিউল করতে হলে প্রথমেই নিজেদের ফোনে গুগল মেসেজ অ্যাপ ওপেন করতে হবে।
# তারপর যাকে মেসেজ পাঠাতে চান তার নম্বরটি বেছে নিতে হবে।
# এখন নিজের মেসেজ টাইপ করুন।
# তারপর সেন্ড বাটনটি অনেকটা সময় ধরে (চেপে ধরে) লং প্রেস করে রাখুন।
# বাই ডিফল্ট অ্যাপ হিসেবে এখানে ৩টি টাইম অপশন পাবেন। নিজের পছন্দ অনুযায়ী যে কোনো একটি টাইম বেছে নিতে পারেন।
# এখন সিলেক্ট ডেট অ্যান্ড টাইম অপশনটি সিলেক্ট করে সেভ বাটনে ক্লিক করে দিলেই সিডিউল হয়ে যাবে। তখন যে সময়ে সিলেক্ট করবেন সেই সময় মেসেজটি ডেলিভারি হবে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।