দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ওষুধের উপর ভরসা রাখা ছাড়াও প্রতিদিনের খাওয়া-দাওয়াতে আনতে হবে বদল। কোলেস্টেরল থাকলে বেশ কিছু খাবার খাওয়া মোটেও ঠিক না। কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে কোন খাবারগুলি এড়িয়ে চলা উচিত?
উচ্চ কোলেস্টেরল বা হাইপারকোলেস্টেরোলেমিয়া জনমানসের কাছে একেবারে অপরিচিত কোনো বিষয়ই নয়। এই রোগে আক্রান্তদের রক্তপ্রবাহে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল দেখা যায়। এই বাড়তি কোলেস্টেরল রক্ত প্রবাহের স্বাভাবিক চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে। হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে যাওয়ার পাশাপাশি হদরোগের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয় এই কোলেস্টেরল। হাইপারকোলেস্টেরোলেমিয়া লিপিড ডিজঅর্ডার কিংবা হাইপারলিপিডেমিয়া নামেও এটি পরিচিত।
সে কারণে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত জরুরি। নয়তো এর হাত ধরে আরও অনেক রোগের জন্ম ঘটতে পারে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মতো চলতে হবে। ওষুধের উপর ভরসা রাখা ছাড়াও প্রতিদিনের খাওয়া-দাওয়াতেও আনতে হবে কিছু বদল। কারণ হলো কোলেস্টেরল থাকলে বেশ কিছু খাবার খাওয়া যাবে না। কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে তাহলে কোন খাবার এড়িয়ে চলবেন?
ডিম
কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাক বা কমই থাক, এই রোগ একবার শরীরে বাসা বাঁধলে ডিম খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে। ডিম এমনিতেই স্বাস্থ্যকর একটি খাবার। ডিমে থাকা অসংখ্য পুষ্টিগুণ শরীরের যত্ন নেয়, তাতে কোনই সন্দেহ নেই। পুষ্টিগুণের পাশাপাশি ডিমে রয়েছে ভরপুর কোলেস্টেরল। একটি ডিমে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল থাকে। তাই কোলেস্টেরল রোগীরা ডিম এড়িয়ে চলতে হবে।
তেলেভাজা বর্জন
শরীর সুস্থ রাখতে এমনিতেই তেল-মশলাদার খাবার খাওয়ার কমানোর কথা বলে থাকেন চিকিৎসকরা। কোলেস্টেরল থাকলে সেই বিধিনিষেধ আরও কঠোরভাবে পালন করতে হবে। ডুবো তেলে ভাজা যে কোনও খাবার কোলেস্টেরলের রোগীদের জন্য মহা বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। তাই সুস্থ থাকতে এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
মিষ্টি
মিষ্টির স্বাদে মন ভালো থাকলেও শরীর ভালো থাকবে কিনা তা কী কখনও ভেবেছেন? মিষ্টি যে শুধু ডায়াবেটিসের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, তা নয়। উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রাও এক ধাক্কায় অনেকটা বাড়িয়ে দিতে পারে এই মিষ্টি খাওয়ার ফলে। দীর্ঘদিন সুস্থ থাকতে মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাস বন্ধ করতে হবে আপনাকে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on জানুয়ারী ২৩, ২০২৩ 12:21 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকই সুজি খেতে খুবই ভালোবাসেন। তাই তারা প্রতিদিন সুজির পায়েস,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রথমবারের মতো প্যান ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্র বানিয়েছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। ঢালিউড…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার যদি প্রতিদিন চিকেন খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে জেনে রাখুন,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কোটা সংস্কার আন্দোলনের সংগঠন ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’- এর অন্যতম সমন্বয়ক…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনিযুক্ত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় প্রতিশ্রুতি দেন…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অবশেষে গত ৩১ বছর ধরে চলা ‘গোল্ডেন আউল’ বিতর্কের অবসান…