দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যখন তখন ফল খেয়ে ফেলার অভ্যাস যাদের, তারা কী জানেন সময় মেনে ফল না খেলে তা কোনও কাজেই আসে না?
‘খালি পেটে জল- আর ভরা পেটে ফল’- এই কথাটির বিশ্বাস নিয়ে বেঁচে আছেন বেশির ভাগ মানুষ। তবে হালের গবেষণা বলছে যে, যতোই ভালো হোক না কেনো, ফলের পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে গেলে ফল খেতে হবে দিনের নির্দিষ্ট একটি সময়। তবেই ফলে থাকা ভিটামিন, প্রোটিন ও খনিজগুলো শরীরের জন্য উপকারে আসবে।
কখন ফল খেলে শরীরের উপকারে আসবে?
সকালে ঘুম থেকে উঠে
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ফল খাওয়ার আদর্শ সময়ই হলো সকাল বেলা। তবে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ফল খেলে অনেকের সমস্যা হয়। সে ক্ষেত্রে মুখ ধুয়ে, পানি খেয়ে, তার কিছুক্ষণ পর ফল খেতে পারেন। ঘুম থেকে ওঠার পর ফল খেলে তা হজম হয়ে যায় খুবই তাড়াতাড়ি। ফলে থাকা গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ও এনজ়াইমগুলোও সঠিকভাবে কাজ করতে পারে।
দুটো খাবারের মাঝখানে
সকালের নাস্তা ও দুপুরের মধ্যাহ্নভোজের মাঝখানে খিদে পায়? এই সময় ফল খাওয়া খুবই উপকারী। কারণ হলো সকালের খাবার খাওয়ার পর পেট ভার হলে, ফল সেই খাবার হজম করিয়ে দিতে পারে খুব সহজে। প্লেটভর্তি ফলের সঙ্গে বাদাম ও বিভিন্ন রকমের দানাশস্য সকালের নাস্তা হিসেবে খুবই ভালো।
শরীরচর্চা করার পূর্বে ও পরে
শারীরিক কসরত করতে যে পরিমাণ শক্তির প্রয়োজন তা পেতে গেলে উচ্চ ক্যালরির খাবার খেতেই হবে। তবে জিম করার আগে কিংবা পরে তেমন খাবার খেতে নিষেধ করে থাকেন প্রশিক্ষকরা। এই সময়ও খাওয়া যেতেই পারে ফল।
রাতে শুতে যাওয়ার পূর্বে
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার পূর্বে ফল খাওয়ার অভ্যাস রক্তে শর্করার মাত্রা আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। শুধু তাই নয়, পর্যাপ্ত ঘুমেও ব্যাঘাত ঘটাতে পারে এই ফল।
খাবারের সঙ্গে
অনেক সময় দেখা যায় যে সময় নেই, তাই মূল খাবারের সঙ্গেই ফল খেতে শুরু করে দেন? এই অভ্যাসে হজমশক্তি আরও নষ্ট হয়। ফলের পুষ্টি শরীরে সঠিকভাবে পৌঁছে দিতে খাবার এক ঘণ্টা আগে কিংবা এক ঘণ্টা পরে ফল খেতে হবে।
চা-কফি খাওয়ার সময়
দুপুরের ভাতঘুম ফল খাওয়ার কথাও ভুলিয়ে দিয়েছে। তাই বিকেলে চা খেতে খেতেই কেটে রাখা ফলগুলো আপনি খেয়ে ফেললেন। এই অভ্যাস যে শুধু খারাপ তাই নয়, বিষক্রিয়ার কারণও হতে পারে, তাই এই অভ্যাস পরিত্যাগ করুন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on জানুয়ারী ৩১, ২০২৩ 5:01 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকই সুজি খেতে খুবই ভালোবাসেন। তাই তারা প্রতিদিন সুজির পায়েস,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রথমবারের মতো প্যান ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্র বানিয়েছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। ঢালিউড…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার যদি প্রতিদিন চিকেন খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে জেনে রাখুন,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কোটা সংস্কার আন্দোলনের সংগঠন ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’- এর অন্যতম সমন্বয়ক…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনিযুক্ত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় প্রতিশ্রুতি দেন…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অবশেষে গত ৩১ বছর ধরে চলা ‘গোল্ডেন আউল’ বিতর্কের অবসান…