অ্যাডভান্স লেভেলের প্রযুক্তি ব্যবহার হবে ‘নাথিং ফোন টু ফোন’ এ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ জনপ্রিয় স্মার্টফোন ম্যানুফ্যাকচারার কোম্পানি নাথিং ব্র্যান্ড এর প্রতিষ্ঠাতা কার্ল পেই সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন, ২০২৩ সালের পর নাথিং ফোন টু সবার সামনে উন্মোচন করা হবে। তার আগে নাথিং ফোন ওয়ান মার্কেটে রিলিজ করা হয়।

আনুষ্ঠানিকভাবে ব্র্যান্ডের পরবর্তী স্মার্টফোনটি মার্কেটে রিলিজ করার পূর্বে তিনি হ্যান্ডসেটটি সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও তুলে ধরেন। কোম্পানিটি জানিয়েছে যে, পূর্ববর্তী হ্যান্ডসেট থেকে নতুন স্মার্টফোনটি আরও অনেক বেশিই উন্নত হবে।

নতুন স্মার্টফোনে সবদিক দিয়ে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহারও লক্ষ্য করা যাবে। তবে নাথিং ব্র্যান্ড তাদের নতুন স্মার্টফোনের সফটওয়্যারের দিকে সবথেকে বেশিই ফোকাস করছে।

নাথিং ফোন টু মোবাইলে সম্ভবত আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স -এর চমৎকার ব্যবহার লক্ষ্য করা যাবে। কার্ল পেই আরও বলেন, ব্র্যান্ডের নতুন ফোনকে ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন বলার কোনই যুক্তিসঙ্গত কারণ নেই।

কেনোনা নতুন ফোনকে ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন বলা হলে হয়তো অনেকেই ভাবতে পারেন পূর্বে রিলিজ করা নাথিং ফোন ওয়ান স্মার্টফোনটি ফ্ল্যাগশিপ ফোনই নয়। তবে বাস্তবে সেটিও ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোনই ছিল।

কাঙ্খিত নাথিং ফোন টু স্মার্টফোনটি আগের মোবাইলের উন্নত সংস্করণ হবে এমনটিই মনে করছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্ল পেই। নাথিং ফোন ওয়ান -এর সকল ইতিবাচক দিকগুলো নতুন ফোনে উপস্থিত থাকবে বলেও তিনি মনে করেন।

এ বছরের শেষ দিকে নাথিং ফোন টু বাজারে উন্মোচনও করা হবে। তবে বিশ্বব্যাপী মার্কেটিং রিলিজ করার পূর্বে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মার্কেটেই ফোনটি পাওয়া যাবে। তারপর ধাপে ধাপে অন্য দেশের মার্কেটগুলোতে নতুন হ্যান্ডসেটটি রিলিজ করা হবে।

কোম্পানিটি আশা করছে যে, এবার ফোনটিকে ঘিরে বিশ্বব্যাপী এক আগ্রহের জায়গা তৈরি হবে ও অনেক বেশি সেলও বাড়বে। কোম্পানিটি তাদের স্মার্টফোনের কোয়ালিটি ও পারফরম্যান্স বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রেও বদ্ধপরিকর।

সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আপল ও স্যামসাং এর মতো বড় বড় কোম্পানি তাদের স্মার্টফোনে অনেকগুলো আপডেট নিয়ে এসেছে। সেক্ষেত্রে নাথিং ব্র্যান্ডও পিছিয়ে থাকতে চায় না কোনো অবস্থাতেই।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।