দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকেই কাশি কমাতে সহজলভ্য ওষুধ হিসেবে সিরাপ খান। সিরাপ খেয়েও ঘুম পেয়ে যায় অনেকের। সমস্যা এড়াতে ভরসা রাখতে পারেন ঘরোয়া কিছু টোটকায়।
সিজেন বদল মানেই সর্দি-কাশি লেগে থাকা। এই সময় জ্বর হোক কিংবা ভাইরাল সংক্রমণ, সঙ্গে লেজুর হয়ে থাকে সেই কাশি। সর্দি জ্বর কমে গেলেও কমতে চায় না এই কাশি। সারাক্ষণ গলার কাছে একটা খুসখুসে কাশি অস্বস্তির কারণ হয়ে ওঠে। দৈনিক কাজের মাঝে ব্যাঘাত ঘটায় এই কাশিই। অফিসে হোক বা স্কুল-কলেজে আপনার কাশির শব্দে আর পাঁচ জনকেও বিড়ম্বনায় ফেলা হয়। এই অস্বস্তি থেকে মুক্তি পেতে চিকিৎসকরা কাশির সিরাপ দিয়ে থাকেন। সেই সিরাপ খেয়ে আবার অনেকের ঘুম পেয়ে যায়। এই সমস্যা এড়াতে ভরসা রাখতে পারেন ঘরোয়া টোটকার উপর।
# এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ গরম পানিতে ২ চা চামচ মধু, আধা চা চামচ লেবুর রস এবং সামান্য পরিমাণ আদার রস মিশিয়ে দিনে অন্তত দুই থেকে তিন বার খেলে শুকনো কাশি থেকেও রেহাই পাওয়া যেতে পারে।
# কাশি দূর করতে আদার জুড়ি নেই। বাইরে বেরোলেই টুকরো করে কেটে রাখা আদা সামান্য লবণ মাখিয়ে নিজের সঙ্গে রাখতে পারেন। কিছুক্ষণ অন্তর এটি খেলে কমতে পারে এই ধরনের কাশি।
# সারা দিনে বার দুয়েক মধু খেয়েও উপকার পেতে পারেন, হয়তো এতেও কাশি নিয়ন্ত্রণে থাকবে। গলার সংক্রমণ এড়াতে মধু বেশ উপকারী।
# সর্দি, কাশি এবং ঋতু পরিবর্তনের সময় গলাব্যথা ও খুসখুসে কাশি হলে আরাম পেতে মুখে রাখতে পারেন এলাচ। এতে উপকার হবে। তুলসী পাতা চিবিয়ে খেয়েও উপশম পেতে পারেন।
# গলায় খুসখুসে ভাবের সঙ্গে কাশি হলে গরম দুধের সঙ্গে অল্প পরিমাণ হলুদ মিশিয়েও খেতে পারেন। দিনে অন্তত ২ বার নিয়ম করে খেলে উপকার পাবেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on মার্চ ৬, ২০২৩ 12:01 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সুস্থ থাকার চাবিকাঠিতেই লুকিয়ে জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাসে। যদি লক্ষ্য হয়…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এবার প্রকাশ্যে এসেছে ‘বরবাদ’ সিনেমার প্রথম গানের কয়েক সেকেন্ড! রোমান্টিক…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আর বাঁচানো গেলো না পাশবিক নির্যাতনের শিকার মাগুরার সেই শিশুটি।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নতুন একটি ঝকঝকে লাল টেসলা গাড়ি কিনেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একটি কুকুর গ্লাস থেকে যেনো মনের সুখে বিয়ার পান করে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১…