দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বেসিস এবং পাম নেদারল্যান্ডসের সিনিয়র বিশেষজ্ঞরা যৌথভাবে বেসিস মিলনায়তনে আইসিটি কোম্পানিগুলিকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক পণ্য এবং পরিষেবা বিকাশে সহায়তা করার লক্ষ্যে ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)’-এর উপর ৯ দিনের এক বিশেষ প্রশিক্ষণের আয়োজন করে।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এবং পাম নেদারল্যান্ডসের সিনিয়র বিশেষজ্ঞরা যৌথভাবে বেসিস মিলনায়তনে আইসিটি কোম্পানিগুলিকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক পণ্য ও পরিষেবা বিকাশে সহায়তা করার লক্ষ্যে ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)’-এর উপর ৯ দিনের এক বিশেষ প্রশিক্ষণের আয়োজন করে।
৯ দিনের প্রশিক্ষণ সেশনটি ১৩ মার্চ, ২০২৩ শুরু হয়ে ২১ মার্চ, ২০২৩ শেষ হয় যেখানে ৬টি শীর্ষস্থানীয় আইটি কোম্পানির মোট ১২ জন প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করে।
প্রশিক্ষণের সময় অংশগ্রহণকারীরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে কীভাবে তাদের নিজস্ব কোম্পানির ব্যবসায়িক কৌশলগুলি তৈরি করতে হয় তা শিখেছে ও তারা তাদের প্রশিক্ষণ অনুযায়ী একটি ব্যবসায়িক মডেল তৈরি করে।
প্রশিক্ষণের শেষ দিনে বেসিসের সহ-সভাপতি (প্রশাসন) আবু দাউদ খান সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারীদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন।
তিনি প্রশিক্ষকদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন যে, এই ধরনের প্রশিক্ষণ তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পকে নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক পণ্য এবং পরিষেবা বিকাশে সহায়তা করবে। এই প্রশিক্ষণ থেকে বেসিস সদস্যরা উপকৃত হবেন বলে তিনি আশা করেন।
বেসিসের সচিব হাশিম আহমেদ সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ও বিআইটিএম -এর প্রশিক্ষণ সমন্বয়কারী খালেদা বেগম প্রশিক্ষণ সেশনটি সমন্বয় করেন।
পাম নেদারল্যান্ডস থেকে মিশেল কুপার্স, জনাব ক্লদ এনদাবারাসা এবং পল শ্রেউডার নামে ৩ জন প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ সেশন পরিচালনা করেন।
উল্লেখ্য যে, পাম নেদারল্যান্ডস ও বেসিস একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে যেখানে পাম নেদারল্যান্ডস বিটুবি ম্যাচমেকিং, সিনিয়র প্রশিক্ষকদের মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয়ে বেসিসের সদস্য কোম্পানীগুলোকে প্রশিক্ষণ ও কিছু পরিষেবা প্রদান করবে।
লিডস কর্পোরেশন লিমিটেড, এমএফ এশিয়া লিমিটেড, মিলেনিয়াম ইনফরমেশন সলিউশন লিমিটেড, আরটিসি হাবস লিমিটেড, সফটওয়্যার শপ লিমিটেড ও টিএমএসএস আইসিটি লিমিটেড থেকে ১২ জন এই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন। খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।