দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কৃমির সমস্যা বেশি দিন চলতে দিলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। ওষুধ ছাড়া ঘরোয়া উপায়েও কৃমি তাড়াতে পারেন। কীভাবে করবেন?
কৃমির সমস্যা বাচ্চাদের বেশি হয় সেটি যেমন ঠিক তেমনি বড়রাও কম ভোগেন না এই সমস্যায়। মাঝে-মধ্যে পেটে ব্যথা, সেইসঙ্গে বমি, শরীরে অস্বস্তি, এই রকম সমস্যায় অনেকেই ভাবেন যে, হয়তো পেটের গোলমাল থেকে শরীর খারাপ করেছে। তবে এই লক্ষণ কৃমির কারণেও দেখা দিতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে আবার অনেক সময় দেখা যায় যে, কৃমি হলে কিছুক্ষণ পর পর থুতু ফেলতে থাকে শিশুরা। এমনকি, কৃমির উপদ্রব বাড়লে খিমচে দেওয়া ও কামড়ে দেওয়ার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে। অনেক সময় আবার মলের মাধ্যমেও কৃমি বেরিয়ে আসে। বেশিদিন এই সমস্যা চলতে দিলে পরিস্থিতি খারাপও হতে পারে। তাই বিষয়টি নিয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলতে হবে। তবে ঘরোয়া উপায়েও আপনি এই কৃমি তাড়াতে পারেন। কিভাবে তা জেনে নিন।
লবঙ্গ
লবঙ্গের মধ্যে জীবাণুনাশক গুণ রয়েছে। এক কাপ পানিতে ৩-৪টি লবঙ্গ ফুটিয়ে নিন। সেই পানি সারাদিন অল্প অল্প করে খেতে থাকুন। লবঙ্গ দিয়ে ফোটানো পানি শুধু কৃমিই নয়, কৃমির ডিমও নির্মূল করে বলে মনে করেন অনেকই।
নিমপাতা
কৃমি কমাতে তেতো খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন অনেকেই। কয়েকটি নিমপাতা বেটে ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। সকালে খালি পেটে এক গ্লাস গরম পানিতে এক চামচ নিমপাতা বাটা মিশিয়ে সেই পানি খেতে হবে। তবে যে পাত্রে পাতাবাটাগুলো রাখবেন, সেই পাত্রে যেনো বাতাস না ঢুকতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
হলুদ
প্রথমে কাঁচা হলুদ বেটে রস করে নিন। এক চা-চামচ হলুদের রসে সামান্য পরিমাণ লবণ মিশিয়ে নিন। এটি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেতে হবে। যদিও এটি খেতে অনেকের অসুবিধা হবে অর্থাৎ তেতো টাইপের হওয়ায় খাওয়া বেশ কঠিন। আধা কাপ গরম পানিতে সামান্য হলুদ গুঁড়ো ও লবণ মিশিয়ে খেতে পারেন। নিয়মিতভাবে এক সপ্তাহ খেলেই উপকার পেতে পারেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on মার্চ ৩০, ২০২৩ 2:09 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ড এবং লেবাননজুড়ে ভয়াবহ হামলা চলমান রেখেছে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ স্বপ্ন দেখে তা মনে রাখা সত্যিই দুষ্কর। আর তাই রাতের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ৩০ কার্তিক ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকই সুজি খেতে খুবই ভালোবাসেন। তাই তারা প্রতিদিন সুজির পায়েস,…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রথমবারের মতো প্যান ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্র বানিয়েছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। ঢালিউড…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার যদি প্রতিদিন চিকেন খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে জেনে রাখুন,…