দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মাদারীপুরের উদ্যানতত্ত্ববিদেরা জানিয়েছে, কলম পদ্ধতি প্রয়োগ করায় মস্তফাপুর হর্টিকালচার সেন্টারের একটি আমগাছে ৮ জাতের আম ধরেছে!
মাদারীপুরের মস্তফাপুর হর্টিকালচার সেন্টারের উদ্যানতত্ত্ববিদেরা জানিয়েছেন, গাছটিতে ৮ জাতের আম ধরেছে। ৮ রঙের আমগুলো দেখতে যেমন বাহারি, আবার খেতেও তেমনি সুস্বাদু। গাছটিতে বছরের ১২ মাসই আম ধরে।
এই বিষয়ে মস্তফাপুর হর্টিকালচার সেন্টার জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটিতে ২০২২ সালে একটি উন্নত জাতের আমগাছ রোপণ করা হয়েছিলো। ৬ মাসের মাথায় গাছটির প্রধান শাখাটি মরে যায়। তারপর গোড়ার দিক থেকে গাছটিতে নতুন করে ১০টি ডাল গজাতে থাকে। ডালগুলোতে কলম তৈরির মাধ্যমে ১০টি ভিন্ন জাতের আমগাছের ডাল বসানো হয়েছিলো। যারমধ্যে ৮টি জাতের কলম বেঁচে রয়েছে। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই ফলন দেওয়া শুরু করে এই গাছটি।
গাছের ৮ জাতের আমগুলো হলো মিয়াজাকি, পালমার্ক, থাই জাম্বু, বারি আম-১১, কাটিমন, কিউজাই, হিমসাগর এবং বানানা। বর্তমানে হর্টিকালচার সেন্টারে এমন আরও চারা গাছ তৈরির কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।