দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রাতের পর রাত অনিদ্রা ডেকে আনে হৃদরোগ, স্নায়ুর দুর্বলতা, স্থূলতার মতো শারীরিক নানা সমস্যা। এর সমাধান আসতে পারে কয়েকটি খাবারে। তাহলে কোন খাবার নিয়মিত খেতে হবে?
সুস্থ থাকতে হলে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, শরীরচর্চা করা ও পর্যাপ্ত ঘুম পাড়া অত্যন্ত জরুরি। অনিদ্রা ডেকে আনতে পারে হৃদরোগ, স্নায়ুর দুর্বলতা, স্থূলতার মতো আরও নানা শারীরিক সমস্যা। এই বিষয়ে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, প্রাপ্তবয়স্ক কারও সারাদিনে অন্তত ৭-৮ ঘণ্টার ঘুম দরকার। ঠিক করে না ঘুমোলে শুধু শরীরই নয়, তার প্রভাব পড়ে মনে। অনেক দিন ধরে এমন চলতে থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াটা জরুরি। তবে ঘরোয়া উপায়েও দূর করা যেতে পারে ঘুম না আসার সমস্যা। এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা খেলে অনিদ্রার সমস্যা দূরও হতে পারে।
পুষ্টিবিদরা মনে করেন, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালশিয়াম, জিঙ্ক ও ভিটামিন বি-র মতো পুষ্টি উপাদানগুলোও ঘুম আনতে সাহায্য করে। শরীরে এই উপাদানগুলোর অভাব হলে ঘুমের সমস্যা শুরু হয়ে যায়। ট্রিপটোফ্যান, সেরোটোনিন এবং মেলাটোনিনের অভাবে অনিদ্রার সমস্যা শুরু হয় ও অন্যান্য ঘুমের ব্যাধিও দেখা দেয়। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কী রাখলে আরও উপকার পাবেন?
গরম দুধ
অনিদ্রার সমস্যা কাটাতে হলে প্রতিদিন রাতে ঘুমোনোর পূর্বে এক গ্লাস করে গরম দুধ খেতে পারেন। দুধে থাকা মস্তিষ্কে ট্রিপটোফ্যান এবং সেরোটোনিন নামক অ্যামাইনো অ্যাসিড ঘুম আনতে বিশেষভাবে সাহায্য করে।
আখরোট
নিয়মিত আখরোট খেলেও ঘুম ভালো হয়। আখরোট মেলাটোনিনের ভালো একটি উৎস। আখরোট শরীরে আলফা-লিনোলিক অ্যাসিড, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের জোগানও দেয়, যা সেরোটোনিনের ক্ষরণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে।
কুমড়োর বীজ
হালকা খিদে পেলে শুকনো তাওয়ায় ভাজা কুমড়োর বীজও খেতে পারেন। কর্নফ্লেক্স বা ওট্স খাওয়ার সময়ও এই বীজ মিশিয়ে খেতেই পারেন। এই বীজ ট্রিপটোফ্যানের ভালো একটি উৎস।
চিয়া বীজ
পানিতে ভেজানো চিয়া বীজ নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন। এতে ট্রিপটোফ্যানও থাকে, যা ঘুম আনতে সাহায্য করে থাকে।
কলা
প্রতিদিনের ডায়েটে কলা রাখলে উপকার পাবেন। এতে থাকা ভিটামিন বি ৬, ট্রিপটোফ্যান, ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়াম ঘুম আনতে সাহায্য করে থাকে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
This post was last modified on জুন ২০, ২০২৩ 3:21 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সাধারণ ঘুমনোর সময় ত্বক ‘হিল’ হয়। তাই রাতের স্কিন কেয়ারের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমান সময়ের লেজেন্ডারি ক্রিকেটার তামিম ইকবাল, বাংলাদেশের নাম্বার ওয়ান মোবাইল…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যাদের শীত বেশি অর্থাৎ যারা শীতে একটুতেই কাতর হয়ে পড়েন…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শাহরুখ খান এবং গৌরী খানের ৩৩ বছরের দাম্পত্য জীবনে ধর্ম…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নব নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে গত বছরের ডিসেম্বরের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ‘নেচার ইজ় ব্রুটাল’ নামে এক্স হ্যান্ডল হতে পোস্ট করা ভিডিওটি…