দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সোনম কপূরের পুত্র বায়ু এখনও একেবারেই ছোট্টটিই রয়েছে। তবে বাবা-মায়ের সঙ্গে বাইরের পৃথিবীতে পা রাখতে শুরু করেছে সে। সম্প্রতি পুত্রকে নিয়ে লন্ডনের লর্ডসের ক্রিকেট মাঠে ঘুরে এলেন অভিনেত্রী সোনম কপূর ও তার স্বামী আনন্দ অহুজা।
লন্ডনের ঐতিহ্যশালী এই ক্রিকেট ময়দানে তোলা তাদের দু’টি ছবি শেয়ার করেছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
ইনস্টাগ্রামে একসঙ্গে ছবি পোস্ট করতে দেখা যায় সোনম-আনন্দকে। আগস্ট মাসে এক বছর পূর্ণ হবে বায়ুর বয়স। প্রথম ছবিটিতে দেখা যায় যে, মাঠের মধ্যে টলমল পায়ে হাঁটার চেষ্টাও করছে ছোট্ট বায়ু, তাকে পিছন থেকে ধরে রেখেছেন তার বাবা আনন্দ।
আর দ্বিতীয় ছবিটিতে রয়েছেন সোনম। আর বায়ুকে বাহুতে জড়িয়ে রেখেছেন আনন্দ। সোনম দেখছেন সেই দৃশ্যটি। অবশ্য কারও মুখ দেখা যাচ্ছে না। কারণ হলো ওই ছবিটা নেওয়া হয়েছে পিছন থেকে। সবুজ ঘাসে ঢাকা লর্ডসের ময়দানের অনেকখানিই ধরা পড়েছে সেই ছবিতে।
তাহলে কী ক্রিকেটের প্রতি অনুরাগ এই একরত্তি বয়স থেকেই বায়ুর মধ্যে তৈরি করে দিতে চাইছেন বাবা-মা? অবশ্য সেটি সময়ই বলে দেবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।