The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৮৩ হাজার শিক্ষার্থী: এসএসসি-সমমানে পাসের হার ৮০.৩৯ শতাংশ

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল আজ শুক্রবার (২৮ জুলাই) প্রকাশ পেয়েছে। এবার পাসের হার গড় ৮০.৩৯ শতাংশ। অপরদিকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৮৩ হাজার শিক্ষার্থী।

জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৮৩ হাজার শিক্ষার্থী: এসএসসি-সমমানে পাসের হার ৮০.৩৯ শতাংশ 1

আজ শুক্রবার (২৮ জুলাই) সকালে গণভবনে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের কপি হস্তান্তর করেন শিক্ষামনন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

ফল দেখবেন যেভাবে:

শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে ঢুকে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, পরীক্ষার নাম, বছর ও শিক্ষা বোর্ড সিলেক্ট করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করেও ফল জানতে পারবেন।

এছাড়াও মোবাইল ফোনে এসএমএমের মাধ্যমেও ফলাফল জানা যাবে। মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে যাওয়ার পর SSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে আবারও স্পেস দিয়ে পাসের বছর লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। উদাহরণ- SSC DHA 123456 2021 লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। ফিরতি এসএমএসে জানা যাবে ফলাফল।

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের জন্য DAKHIL লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম ৩ অক্ষর লিখে আবার স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে পাসের সাল লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। উদাহরণ- DAKHIL MAD 123456 2021 লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। ফিরতি এসএমএসে জানা যাবে ফল।

উল্লেখ্য, গত ৩০ এপ্রিল শুরু হয়ে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শেষ হয় ২৮ মে। সাধারণত দুই মাসের মধ্যে ফল প্রকাশের রেওয়াজ রয়েছে। এবারও তাই হচ্ছে। এবার এসএসসি পরীক্ষায় নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা কারিগরি বোর্ডের অধীনে ২০ লাখ ৭২ হাজার ১৬৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে।

জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৮৩ হাজার শিক্ষার্থী

এই বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় সারাদেশে জিপিএ-৫ পেয়েছেন মোট ১ লাখ ৮৩ হাজার ৫৭৮ জন শিক্ষার্থী। গত বছর ২ লাখ ৬৯ হাজার ৬০২ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছিল। গত বছরের চেয়ে এই বছর ৮৬ হাজার ২৪ জন কম জিপিএ-৫ পেয়েছেন।

প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী দেখা যায়, ঢাকা বোর্ডে পাসের হার হলো ৭৭ দশমিক ৫৫ শতাংশ, বরিশাল ৯০ দশমিক ১১ শতাংশ, চট্টগ্রাম ৭৮ দশমিক ২৯ শতাংশ, কুমিল্লা ৭৮ দশমিক ৪২ শতাংশ, দিনাজপুর ৭৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ, রাজশাহী ৮৭ দশমিক ৮৮ শতাংশ, সিলেট ৭৬ দশমিক ০৬ শতাংশ, ময়মনসিংহ ৮৫ শতাংশ ও যশোর ৮৬ দশমিক ১৭ শতাংশ। এবংমাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৭৪ দশমিক ৭০ শতাংশ এবং কারিগরি শিক্ষাবোর্ডে ৮৩ দশমিক ৪০ শতাংশ।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali