The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ফরিদপুরের ঐতিহাসিক ‘সাতৈর শাহী মসজিদ’

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ১৮ আগস্ট ২০২৩ খৃস্টাব্দ, ৩ ভাদ্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১ সফর ১৪৪৫ হিজরি। দি ঢাকা টাইমস্ -এর পক্ষ থেকে সকলকে শুভ সকাল। আজ যাদের জন্মদিন তাদের সকলকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা- শুভ জন্মদিন।

ফরিদপুরের ঐতিহাসিক ‘সাতৈর শাহী মসজিদ’ 1

যে মসজিদটি আপনার দেখতে পাচ্ছেন সেটি ফরিদপুরের ঐতিহাসিক ‘সাতৈর শাহী মসজিদ’। চতুর্থদশ শতাব্দীতে নির্মিত সুপ্রাচীন এ মসজিদটি ফরিদপুর এলাকার ইসলামী ঐতিহ্যের অনন্য এক নিদর্শন।

এই মসজিদটি ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার সাতৈর ইউনিয়নের সাতৈর গ্রামে অবস্থিত। সুলতানি আমলের ১৭টি টাকশাল শহরের মধ্যে অন্যতম একটি হলো ভূষণা, এই ভূষণা রাজ্যের সুপ্রাচীন নৌবন্দর এবং প্রশাসনিক কেন্দ্র ছিল মধুমতি নদীর তীরবর্তী সাতৈর ও তার আশপাশের অঞ্চলসমূহ। সেজন্য সাতৈর ও এখানে অবস্থিত ‘সাতৈর শাহি মসজিদ’ সেকাল থেকেই ভৌগলিক এবং ঐতিহাসিকভাবে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও মসজিদের পাশ ঘেঁষে চলে গেছে ঐতিহাসিক গ্র্যান্ড ট্রাংক রোড কিঙবা শেরশাহ সড়ক।

বর্গাকার এই মসজিদটির বাইরের দিক থেকে ১৭.৮ মিটার ও ভেতরের দিক থেকে ১৩.৮ মিটার। কথিত রয়েছে যে, ভূমি থেকে মসজিদটির মেঝে প্রায় ০.৭৬ মিটার উঁচু ছিল, বর্তমানেও এটি ০.৬ মিটার উঁচু। মোট ৯টি কন্দ আকৃতির গম্বুজও রয়েছে। মসজিদটির ভেতরে পাথরের তৈরি ৪টি স্তম্ভ, দেওয়ালে ও দেওয়ালের গা সংলগ্ন মোট ১২টি পিলারও রয়েছে। গম্বুজগুলো পেন্ডেন্টিভ পদ্ধতি ব্যবহার করে নির্মাণ করা হয়। আরব দেশীয় মসজিদগুলোর মতো মোট ৩টি মেহরাব রয়েছে, যার কেন্দ্রটি তুলনামূলকভাবে বেশ বড়। তবে বর্তমানে মসজিদটি সেই পুরনো আকৃতিতে নেই; সংস্কার এবং পরিবর্ধনের কারণে তার মূল অবকাঠামো কিছুটা ঢেকে গেছে।

ঐতিহাসিক এই মসজিদের নির্মাণ নিয়ে বিতর্কও রয়েছে; কেও কেও এটিকে মোগল আমলের অনন্য কীর্তি মনে করেন। আবার কেও বলেন- এটি বাগেরহাটের ষাট গম্বুজ মসজিদের সমসাময়িককালে নির্মাণ করা হয়। এইক্ষেত্রে সব থেকে নির্ভরযোগ্য মনে করা হয় ভূষণা রাজ্যের ইতিহাস গ্রন্থের রচয়িতা কবি সমর চক্রবর্তী। ঐতিহাসিক তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে তিনি এই মসজিদটিকে সুলতান আলাউদ্দীন হোসেন শাহের গোড়াপত্তনকৃত হোসেন শাহী রাজবংশের শাসন আমলে (১৪৯৪ থেকে ১৫৩৮ খৃষ্টাব্দ) নির্মিত স্থাপনা বলে মত দেন। ধারণা করা হয় যে- আলাউদ্দীন হোসেন শাহ তার পীরের সম্মানে এই মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। মসজিদটির মিনারের গঠনশৈলী এবং ইটের আকার দেখে বিশেষজ্ঞমহল এটিকে সেই আমলের ইমারত হিসেবেই শনাক্ত করেছেন।

জানা গেছে, ভূষণা রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ নৌবন্দর সাতৈরে এক সময় অনেক অলি-আল্লাহ এবঙ দরবেশের বসবাস ছিল। তাঁরা আরব অঞ্চল হতে এখানে ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে আগমন করেছিলেন। বর্তমান মসজিদটির চত্বর এবং এর আশপাশ এলাকায় অন্তত ১২ জন ওলির সমাধি এখনও বিদ্যামান। ‘সাতৈর’ এর নামকরণের কারণও তাই বলা হয়; অলি-আউলিয়াদের বসবাসের জন্য এই এলাকার নাম হয়ে গিয়েছিল ‘শাহে তুর’, ফার্সি এই শব্দ যুগলের অর্থ অলির পাহাড়। এই ‘শাহে তুর’-ই এক কালে সাতৈরে নাকি পরিণত হয়।

সাতৈরে আসা বুজুর্গদের মধ্যে অন্যতম একজন ছিলেন- হজরত শায়খ শাহ আলী ছাতুরী (রহ:)। শায়খ ছাতুরী (রহ:) চতুর্দশ শতকে এই দেশে ইসলাম প্রচারের জন্য আগমন করেন বলে অনুমিত হয়। ইসলাম প্রচারের জন্য তাঁকে সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ বিশেষ পৃষ্ঠপোষকতা দেন ও তার কামালিয়্যাত এবং ত্যাগী জীবনযাত্রায় আকৃষ্ট হয়ে সুলতান তাঁর কাছে মুরিদ হন বলে অনেক ঐতিহাসিক দলিলও পেশ করেছেন।

সুলতান আলাউদ্দীন হোসেন শাহ ১৫১৯ সালে ইন্তেকাল করেন। বাংলার সিংহাসনে বসেন তাঁর পুত্র নসরত শাহ (তাঁর শাসনামল: ১৫১৯-১৫৩২)। তিনিও পিতার মতো ধর্মপরায়ন সুলতানই ছিলেন। অনেকেই বলেন, পিতার পীরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়েই তিনি সাতৈর শাহি মসজিদটি নির্মাণ করেন। তথ্যসূত্র: https://www.dailynayadiganta.com

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali