The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

দিনে ১০ হাজার পা হাঁটলেই নাকি ক্রনিক রোগের ঝুঁকি কমে: আসলেও কী তাই?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ব্যস্ততার কারণে সময় বের করে প্রতিদিন ১০ হাজার পা হাঁটা সম্ভব হয় না অনেকেরই। কাজের ফাঁকে কীভাবে ১০ হাজার পা হেঁটে ফেলবেন সেই বিষয়টি আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো।

দিনে ১০ হাজার পা হাঁটলেই নাকি ক্রনিক রোগের ঝুঁকি কমে: আসলেও কী তাই? 1

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে, ওজন কমানো- এইসব সমস্যার সমাধান লুকিয়ে রয়েছে হাঁটার মধ্যে। ফিট থাকতে হাঁটার কোনও বিকল্প নেই, সে কথা এক বাক্যে স্বীকার করেন চিকিৎসকরা।

এই বিষয়ে বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয়েছে, দিনে ১০ হাজার পা হাঁটলেই নাকি ডায়াবেটিস, ওবিসিটির মতো হাজারটা রোগের ঝুঁকি এড়ানো যায়। তবে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকের ক্ষেত্রেই পৃথক করে সময় বের করে প্রতিদিন ১০ হাজার পা হাঁটা সম্ভব হয় না। কাজের ফাঁকে কীভাবে ১০ হাজার পা হেঁটে ফেলতে পারেন, আজ রয়েছে সেই তথ্য।

সিঁড়ির ব্যবহার

প্রতিদিন অফিস বা বাড়ি, লিফ্‌ট ব্যবহার ছেড়ে দিয়ে সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা শুরু করুন। অনেকেই রয়েছেন যারা ১ তলায় উঠতেও লিফ্‌ট ব্যবহার করেন। কিন্তু শরীর ফিট রাখতে চাইলে সিঁড়ির ব্যবহার শুরু করতে হবে। এতেই অনেকটা হাঁটা হবে।

গাড়ি দূরে পার্ক করুন

অনেকেই অফিসে গাড়ি নিয়ে যান। সেই ক্ষেত্রে অফিসের সামনে গাড়ি পার্ক না করে একটু দূরে পার্ক করতে হবে। এতে হাঁটাহাঁটি করার সুযোগ বাড়বে।

পোষ্যকে নিয়ে বেড়াতে যান

বিশেষ করে যাদের বাড়িতে পোষ্য রয়েছে, তাদের নিয়ম করে বাড়ির বাইরে নিয়ে যেতেই হয়। অনেকেই পোষ্যকে বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার জন্য অন্য কোনও ব্যক্তিকে নিয়োগ করে থাকেন। এই কাজটি নিজে করলে আপনি পোষ্যের সঙ্গে একটু বেশি সময় কাটাতে পারবেন এবং আপনার শরীরও থাকবে চাঙ্গা।

রাতে খাওয়ার পর হাঁটাহাঁটি

সারা দিন সময় না পেলেও রাতে খাওয়ার পর মোবাইল না ঘেঁটেই মিনিট ২০ হাঁটাহাঁটিও করতে পারেন। একা হাঁটতে ইচ্ছে না করলে সঙ্গে কোনও সঙ্গীকেও নিতে পারেন। এই সময়টি হাঁটাহাঁটির জন্য বেশ ভালো সময়।

অনলাইনের বদলে বাজারে গিয়ে বাজার

বাজারে ঘুরে ঘুরে মনের মতো জিনিস যেমন- মাছ, মাংস কিনতে হলে অনেকটা হাঁটাহাঁটি করতে হয়। তাই অনলাইনে বাজার করার অভ্যাসে বদলে ফেলুন। শরীর ফিট রাখতে নিজে বাজারে গিয়ে বাজার করুন। এতে করে প্রতিদিন টাটকা বাজারও পাবেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali