The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ধোঁয়া-ধুলো দূষণের প্রভাবে খুসখুসে কাশি সারিয়ে তুলতে পারে কয়েকটি পানীয়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এই সময় সর্দি-কাশি, গলাব্যথার মতো সমস্যা দেখা যাচ্ছে ঘরে ঘরে। বাতাসে দূষণের পরিমাণ না কমলে এই ধরনের সমস্যা সহজে দূর হবে না। তবে ঘরোয়া টোটকায় যদি সারানো যায়, তাহলে মন্দ হয় না।

ধোঁয়া-ধুলো দূষণের প্রভাবে খুসখুসে কাশি সারিয়ে তুলতে পারে কয়েকটি পানীয় 1

আপনি সকালে একটু হাঁটতে যাবেন, তার কোনোই উপায় নেই। চারদিকে এতো দূষণ যে, বাইরে বেরিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার উপায়ও নেই। ঘর থেকে বের হলেই হাঁচি হচ্ছে। সারাক্ষণ গলা খুসখুস করছে। এই সময় থেকেই আবহাওয়াতে কিছুটা পরিবর্তন আসতে শুরু করে। রাতে একটু গরম হলেও ভোরের দিকে কাঁথামুড়ি দিতে হচ্ছে। এই সময় সর্দি-কাশি, গলাব্যথার মতো সমস্যা দেখা যায় ঘরে ঘরে। ঘরোয়া কয়েকটি টোটকা রয়েছে সেগুলো মেনে চললেই সমস্যার সমাধান হবে।

ভেষজ চা

সকাল-বিকালে গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকের। এই চা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। তবে গলা ব্যথায় বা ঢোঁক গিলতে কষ্ট হলে এই চা মোটেও কাজ করবে না। এরজন্য মেশাতে হবে ক্যামোমাইল, আদা, পুদিনা ও যষ্ঠিমধু মেশানো চা। কারণ এইসব চায়ে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান। যা গলায় ঘা হলেও আরাম দেবে।

মধুর রস ও লেবু

উষ্ণ পানিতে লেবুর রস ও মধু দিয়ে খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। বিপাকহার বাড়িয়ে তুলতে এই পানীয় বেশ কার্যকরী। আবার এই পানীয় গলা ব্যথাতেও আরাম দিতে পারে। মধুর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ ও লেবুর মধ্যে থাকা ভিটামিন সি, ক্ষত সারাতেও ভিষণ কাজ করে।

হলুদ দেওয়া দুধ

হলুদের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণের কথা আমাদের মধ্যে অনেকেরই জানা আছে। যে কোনও ধরনের সংক্রমণ রুখতে সাহায্য করে থাকে এই হলুদ। এক চিমটে হলুদ যদি উষ্ণ দুধে মিশিয়ে খেতে পারেন, তাহলে গলাব্যথা যেমন কমবে, তেমনি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়বে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali