দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ডিসেম্বর মাস। সামনেই বড়দিন বল্গা হরিণের স্লেজে চেপে বরফের রাস্তায় সান্তা ক্লজের আসার সময় এগিয়ে আসছে। এই ছবি জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে তেমনই সব বল্গা হরিণ।
তবে এই ধাঁধাটি অন্য চোখের ধাঁধার থেকে একটু বেশিই কঠিন। কারণ হলো এই ধাঁধায় খুঁজে বের করতে হবে অনেক বলগা হরিণের মধ্যে আরও একটি বলগ হরিনকেই। শুধু তার শরীরের একটি মাত্র বিশেষত্ব দিয়েই চিনতে হবে তাকে।
সাধারণত এই ধরনের চোখের ধাঁধায় দুটি সম্পূর্ণ আলাদা অথচ একই আদলের দুটি জিনিসকে মিশিয়ে দেওয়া হয়ে থাকে। তারপর তারমধ্যে থেকে খুঁজে বের করতে হয় একটিকে। তবে এখানে বিষয়টি তা নয়। একই ধরনের দু’টি বিষয়কে আলাদা করা তাই বেশ কঠিনই মনে হতে পারে।
এবার আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে এই ছোট্ট লাল নাকের বল্গা হরিণকে। ১০ সেকেন্ডের মধ্যে খুঁজে বের করতে হবে। ক্লু বলতে শুধু ওই টকটকে লাল নাক। দেখুন তো পেলেন কি-না। না পেলে নীচে রইলো সেই সমাধান।
>>>>>>>>>>>>>>
মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।
লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর
২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।
সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-
১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।
২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।
৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।
৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।
৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।
৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।
৭. ত্বকে র্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।
রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :
১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।
২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।
এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
অপরদিকে
জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:
১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।
২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।
৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।
৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।
৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।
৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।
৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।
৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org
This post was last modified on ডিসেম্বর ১০, ২০২৩ 4:05 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গ্লোবাল শীর্ষস্থানীয় স্মার্ট লাইফ ব্র্যান্ড আইটেল বাংলাদেশের বাজারে উন্মোচন করলো…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ টালিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী সোহিনী সরকার এবার ধরাবাঁধা ছক ভেঙেছেন, নিজের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এমন একটি দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হবেন দর্শকরা সেটিই স্বাভাবিক। সাধারণত…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। বুধবার, ২৯ মে ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকেই ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য ঘি খেয়ে থাকেন তবে সেটি পরিমাণ…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ হয়তো অতিরিক্ত মানসিক চাপ, ঋতুবন্ধের সময়, খাদ্যাভাসের অনিয়ম, অতিরিক্ত মদ্যপান…