দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এই প্রজন্মের সংগীতশিল্পী মৌমিতা তাশরিন নদীর নতুন গান প্রকাশ পেলো। বৃহস্পতিবার ৭ মার্চ মুক্তি পেয়েছে তার ‘মন মানে না’ নামে নতুন গান।
গানটির কথা লিখেছেন আজমল কবির এবং সংগীত পরিচালনায় ছিলেন হৃদয় হাসিন। রিদম প্রোগ্রামিং করেন সায়েম রহমান।
নদী তার নতুন এই গান সম্পর্কে বললেন, মৌলিক গানের ক্ষেত্রে আমি সময় নিয়ে কাজ করতে বেশি পছন্দ করি। ‘মন মানে না’ গানটি বেশ মিষ্টি রোমান্টিক একটি গান। গানটির কথা যেমন- সুন্দর, তেমনি মিউজিকটাও দারুণ ছিলো। যারা ফোক এবং মেলোডির মেলবন্ধন পছন্দ করেন তাদের কাছে গানটি ভালো লাগবে বলে আমার বিশ্বাস।
উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত বাপ্পা মজুমদারের সঙ্গে নদীর গাওয়া ‘জলছায়া’, আসিফ আকবরের সঙ্গে ‘আজ হারাই’, একক কণ্ঠে ‘ডুবসাতার’, ‘দেশি গার্ল’সহ আরও বেশ কিছু গান শ্রোতাপ্রিয়তা পেয়েছে।
>>>>>>>>>>>>>>
মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।
লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর
২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।
সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-
১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।
২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।
৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।
৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।
৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।
৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।
৭. ত্বকে র্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।
রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :
১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।
২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।
এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
অপরদিকে
জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:
১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।
২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।
৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।
৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।
৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।
৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।
৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।
৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org
This post was last modified on মার্চ ১০, ২০২৪ 10:36 পূর্বাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গুণীজনরা বলে থাকেন, ছোট ছোট লক্ষ্য আপনাকে স্থির করতে। সেই…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এবার ইসরায়েলে নতুন করে যুদ্ধাস্ত্র রপ্তানি স্থগিত করলো জার্মানি। তথ্য…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরেই কাজ করছেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস জানার…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অভিনয়ের জন্য দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছেন জাকিয়া বারী মম। অপরদিকে নিজের মতামতের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দেখা যাচ্ছে হলঘরের ভিতর হাতে ট্রে নিয়ে ঘুরছেন জনৈক তরুণ।…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ৫ আশ্বিন ১৪৩১…