The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ইলিয়াস-মান্নার এক সময়ের নায়িকা বনশ্রীর ঠাঁই হলো আশ্রয়ণ প্রকল্পে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এক সময়ের বড়পর্দা কাঁপানো চিত্রনায়িকা সাইনা শিকদার বনশ্রী। বর্তমানে যার ঠাঁই হয়েছে সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্পে। আসলে এটি সিনেমার কোনো গল্প নয়, বরং চরম এক বাস্তবতা। চিত্র নায়িকা সাইনা শিকদার বনশ্রী এখন এক ছেলে নিয়ে সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাস করছেন।

ইলিয়াস-মান্নার এক সময়ের নায়িকা বনশ্রীর ঠাঁই হলো আশ্রয়ণ প্রকল্পে 1

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নব্বইয়ের দশকে মমতাজ আলীর পরিচালনায় সোহরাব রুস্তম সিনেমায় ইলিয়াস কাঞ্চনের বিপরীতে সিনেমায় অভিষেক ঘটেছিলো বনশ্রীর। তারপর একই বছরে ১৯৯৬ সালে মুক্তি পায় তারই দ্বিতীয় সিনেমা ‘মহা ভূমিকম্প’। সুভাষ ঘোষ পরিচালিত এই সিনেমায় দুই নায়ক মান্না এবং আমিন খানের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন তিনি। তারপর নেশা এবং ভাগ্যের পরিহাসসহ আরও অনেক সিনেমায় একাধিক নায়কের সঙ্গে জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন এই নায়িকা। নিয়তির পরিহাস ও বিস্ময়কর হলেও সত্যি, একসময়ের পর্দা কাঁপানো নায়িকা বর্তমানে বসবাস করেন সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরে!

অবসর সময় সরকারি এই ছোট্ট ঘরে বসেই সেলাই মেশিনে করেন দর্জির কাজ। নিজে আত্মকর্মসংস্থান গড়ে তোলার পাশাপাশি নারীদের জন্য একটি সেলাই মেশিন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খোলার স্বপ্নও দেখেন এক সময়ের এই নায়িকা বনশ্রী।

সংবাদ মাধ্যম সূত্র জানায়, মাদারীপুরের শিবচর পৌরসভার গুয়াতলা এলাকায় বাবা মজিবর শিকদার এবং মা সবুরজান রিনা বেগমের ঘরে ১৯৭৪ সালের ২৩ আগস্ট জন্ম নেন এই নায়িকা। বর্তমানে শিবচর উপজেলার মাদবরেরচরের সরকারি আশ্রয়ণ কেন্দ্রেই থাকেন তিনি। দুঃস্থ শিল্পী হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে দিয়েছেন এককালীন ২০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র। সেখান থেকে মাসে ১৭ হাজার ২৮০ টাকার সুদ পেলেও দ্রব্যমূল্যের বাজারে টিকে থাকা প্রায় দায়।

তার এই দুর্দিনে বনশ্রী পাশে পাননি আত্মীয়-স্বজনকেও। পর্দা কাঁপানো এই নায়িকার বাসস্থান ছোট্টঘরে, বিষয়টিতে হতবাক এলাকাবাসীরা। দুর্দিনে পাশে দাঁড়াবে সমাজের বিত্তবানদের পাশাপাশি সরকার, এমনটিই চাওয়া সবার।

একটি সংবাদ মাধ্যমকে সাইনা শিকদার বনশ্রী বলেন, ‘বয়সের কারণে জৌলুস কমে গেছে। বর্তমান সময় বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পাচ্ছি। তবে অভিনয়ের সম্মানী দিয়ে যাতায়াতের অর্থও হয় না বলে অভিনয় থেকে কিছুটা সরে আসতে হয়েছে। এখন এই আশ্রয়ণের ঘরে ছেলেকে নিয়ে বসবাস করছি।। নারীদের জন্য একটি সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র করার স্বপ্নও রয়েছে তার। ছেলেকে চিকিৎসক হিসেবে গড়ে তুলতে চান বনশ্রী।’

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali