The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সন্ধ্যায় অফিস থেকে বেরিয়েই ফুচকা-রোল-পিৎজ়া! পেটে রোগ পাকছে না তো?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সন্ধ্যায় অফিস থেকে বেরিয়েই ফুচকা-রোল-পিৎজ়া! এই বিষয়েং চিকিৎসকরা বলেছেন, দিনের পর দিন এমন অভ্যাস বড় বিপদের কারণও হতে পারে। শুরুতে বোঝা যায় না, তবেন্তু তলে তলে তা পাকস্থলীর ক্যান্সারের কারণও হয়ে উঠতে পারে।

সন্ধ্যায় অফিস থেকে বেরিয়েই ফুচকা-রোল-পিৎজ়া! পেটে রোগ পাকছে না তো? 1

কাজের চাপে নাওয়াখাওয়ার সময়ই নেই?

সকালে কোনওরকমে নাকে মুখে দিয়ে কিছু গুঁজেই দৌড় অফিসের দিকে। অফিসেও ফুরসত নেই ভাত–‌‌রুটি থালা সাজিয়ে খাওয়ার। সন্ধে হলেই দৃষ্টি খিদের। তখন অফিস থেকে বেরিয়েই হয় ফুচকা-রোল-কাটলেট, নাহলে অর্ডার দিয়ে মোগলাই, মোমো, বার্গার ইত্যাদি। পরক্ষণেই নরম পানীয়ে গলা ভিজিয়ে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলেন।

যে কারণে প্রতিদিন রাতের খাবারের ইচ্ছেটুকুও মাটি হচ্ছে। বাড়ি ফিরেই চোঁয়া ঢেঁকুরে হাঁসফাঁস করতে হচ্ছে আপনাকে। ফলশ্রুতিতে বদহজম, গ্যাস, গলা জ্বালা প্রায় নিত্যদিনের ব্যাপার। এর থেকে নিষ্কৃতি পেতে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে গ্যাসের ওষুধ, নাহলে অম্বল কমাতে মুঠো-মুঠো অ্যান্টাসিডে সুস্থ শরীর আরও ব্যতিব্যস্ত হচ্ছে। স্বাভাবিক হজম করার ক্ষমতাটাই যেনো হারিয়ে ফেলছে। চিকিৎসকরা বলছেন, দিনের পর দিন এমন অভ্যাস বড় বিপদের কারণও হতে পারে। শুরুতেই বোঝা যায় না, তবে তলে-তলে তা পাকস্থলীর ক্যান্সারের কারণও হয়ে উঠতে পারে।

পাকস্থলীতে ক্যান্সার হচ্ছে কি-না তা বোঝার অনেক উপায়ও রয়েছে। যেমন-

# আগে আপনার হজমের সমস্যা ছিল না, তবে হঠাৎই নতুন করে হজমের গন্ডগোল শুরু হয়েছে, তাহলে বেশ খানিকটা ঝুঁকি থেকেই যাচ্ছে।

# যদি দেখেন যে, আপনাকে কথায়-কথায় হজমের ওষুধ খেয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া লাগছে, তাহলে চিন্তার কারণও রয়েছে।

# হঠাৎ করে খিদে কমে গেলেও আপনাকে সতর্ক হতে হবে।

# রক্তাল্পতাও হতে পারে পাকস্থলীর ক্যান্সারের অন্যতম লক্ষণ।

# যদি দেখা যায় এতো ভাজাভুজি খেয়েও আপনার ওজন কমে যাচ্ছে, তাহলেও আপনাকে সাবধান হতে হবে।

দ্রুত পরীক্ষা করাতে হবে

এন্ডোস্কোপি এবং গ্যাস্ট্রোস্কোপি করে পাকস্থলীর অবস্থা বোঝা যায় খুব সহজেই। তাই বিন্দুমাত্র সংশয় থাকলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং পরীক্ষাগুলো করাতে হবে। সঙ্গে রক্তপরীক্ষা এবং সিটি স্ক্যান‌ও আবশ্যক। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali