The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকার পরেও শরীরে ঘামের দুর্গন্ধ! কিন্তু কেনো এই সমস্যা?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রতিটি মানুষের শরীরে নিজস্ব কিছু গন্ধ থাকে। তবে তা যদি অন্যের অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, তাহলেই হয়ে যায় সমস্যা। ত্বকে ঘাম জমার কারণে তৈরি হওয়া ব্যাক্টেরিয়া এইল দূর্গন্ধের কারণ। ঘাম ছাড়াও বিভিন্ন কারণে শরীর থেকে এমন অবাঞ্ছিত গন্ধ হতে পারে।

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকার পরেও শরীরে ঘামের দুর্গন্ধ! কিন্তু কেনো এই সমস্যা? 1

শরীরের দুর্গন্ধের কারণে অস্বস্তিতে ভোগেন অনেকেই। বিশেষ করে এই গরমে কারও কারও ঘাম একটু বেশিই হয়। নিজেকে দুর্গন্ধমুক্ত রাখতে তারা ব্যবহার করেন বিভিন্ন ডিওডোর‍্যান্ট বা সুগন্ধি।

শরীরের অতিরিক্ত পানি ও কিছু খনিজ উপাদান এবং বর্জ্য পদার্থ ঘাম হিসাবে বেরিয়ে যায়। প্রত্যেকের শরীরেই নিজস্ব কিছু গন্ধ থাকে। তবে তা যদি অন্যের অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, তাহলেই সমস্যা।

ঘাম থেকে সরাসরি দুর্গন্ধ বের হয় না। ত্বকে ঘাম জমার কারণে তৈরি হওয়া ব্যাক্টেরিয়াই মূলত এই দূর্গন্ধের কারণ। তবে ঘাম ছাড়াও আরও বিভিন্ন কারণে শরীর হতে এমন অবাঞ্ছিত গন্ধ বের হতে পারে। আজ জেনে নিন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা সত্ত্বেও কেনো শরীরে দুর্গন্ধ হতে পারে সেই বিষয়টি।

অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায়

অনেক সময় অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায়ও শরীরের গন্ধে পরিবর্তন আসতে পারে। আর এর অন্যতম কারণই হলো, শরীরে হরমোনের পরিবর্তন আসা। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় একজন নারীর রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পায়। যে কারণে ঘাম বেশি হয়। এই সমস্যার মোকাবিলা করতে শরীর আর্দ্র রাখাটা দরকার। বেশি করে পানি খাওয়াটা জরুরি। সেইসঙ্গে ঢিলেঢালা এবং হালকা কাপড়ের পোশাক পরতে হবে।

গোপনাঙ্গে সংক্রমণ

সাধারণত সঠিক পরিচ্ছন্নতার অভাবে যৌনাঙ্গে সংক্রমণও দেখা দিতে পারে। নিয়মিত পরিচর্যার অভাবে তখন যৌনাঙ্গের চামড়ায় মৃত কোষ জমতে থাকে। দীর্ঘদিন ধরে জমে থাকার কারণে ত্বকে ক্ষতও তৈরি হয়। সেখান থেকেই বের হয় দুর্গন্ধ। এতে করে শরীরেও ছড়িয়ে পড়তে পারে এই দুর্গন্ধ। এই রকম হলে ক্ষারযুক্ত সাবান ব্যবহার না করাই ভালো। এতে করে ক্ষত বেড়েও যাতে পারে।

মূত্রনালি সংক্রমণ

প্রস্রাব করতে গেলেই জ্বালা জ্বালা ভাব, ব্যথা বা পিন ফোটার মতো সমস্যাও দেখা যায়। তখন প্রস্রাবের বেগ থাকা সত্ত্বেও প্রস্রাব হয় না। পানি কম খেলে প্রস্রাবের রঙেও পরিবর্তন চলে আসে। বার বার পানি দিয়ে ধোয়ার পরেও সমস্যা আয়ত্তেই আসে না। চিকিৎসকরা বলেছেন, এই পানি কম খাওয়ার অভ্যাসই কিডনি কিংবা মূত্রসংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যার মূলে। শরীরে এই রোগ বাসা বাঁধলে প্রস্রাবে দুর্গন্ধ হয়। আবার শরীরেও ছড়িয়ে পড়তে পারে দুর্গন্ধ।

কিছু অসুখ ও ওষুধ

মানসিক অবসাদ দূর করার ওষুধ নিয়মিত খেলেও অনেক সময় শরীরে দুর্গন্ধ হয়। এ ছাড়াও কিডনি কিংবা লিভারের অসুখ রয়েছে, এমন রোগীদের ও ডায়াবেটিকদেরও অনেক সময় গায়ে দুর্গন্ধ হয়।

মুখের স্বাস্থ্যের প্রতি অবহেলা

দাঁতের ক্ষয় ও মাড়ির রোগ প্রতিরোধ করা ছাড়াও শরীরের দুর্গন্ধ কমানোর জন্যেও মুখের স্বাস্থ্যের দিকে অবশ্যই নজর দিতে হবে। খাবারের টুকরো ও ব্যাক্টেরিয়া দাঁতের ফাঁকে জমে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। আর তখন নি:শ্বাস থেকেও বের হয় দুর্গন্ধ। খাবারে থাকা সালফার থেকেও দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। তাই শরীর থেকে দুর্গন্ধ বের হওয়ার ঝুঁকি কমাতে দিনে দু’বার অর্থাৎ রাতে ও সকালে দাঁত মাজা দরকার। মুখের ভিতরটা ভালো করে পরিষ্কার করতে হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali