The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সংগীতশিল্পী টেইলর সুইফট বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমেরিকান পপশিল্পী গায়িকা টেইলর সুইফটের খ্যাতি রয়েছে সর্বত্র। বহু আগে থেকেই জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন তিনি। এবার বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী সংগীতশিল্পী হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন তিনি।

সংগীতশিল্পী টেইলর সুইফট বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী 1

এই সংগীতশিল্পীর অসাধারণ সংগীত প্রতিভা এবং ব্যবসায়িক দক্ষতা তাকে এই অবস্থানে পৌঁছাতে সাহায্য করেছে। সুইফট তার অ্যালবাম, কনসার্ট ট্যুর, মিউজিক স্ট্রিমিং ও অন্যান্য বাণিজ্যিক উদ্যোগ হতে বিশাল পরিমাণ অর্থও উপার্জন করেছেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক বাণিজ্যিক ম্যাগাজিন ফোর্বসের এক প্রতিবেদন বলা হয়েছে, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী সংগীতশিল্পী হয়েছেন টেইলর সুইফট। যার আনুমানিক মোট সম্পদের পরিমাণ হলো ১.৬ বিলিয়ন ডলার। যা রিহানার ১.৪ বিলিয়ন ডলারের মোট সম্পদকেও ছাড়িয়ে গেছে।

সুইফটের সম্পদের একটি বড় অংশই তার মিউজিক ক্যাটালগ এবং রয়্যালটি থেকেই আসে, যার মূল্য হলো আনুমানিক ৬০০ মিলিয়ন। তাছাড়াও তিনি বেশ কয়েকটি বাড়ির মালিক, যার মোট মূল্য ১২৫ মিলিয়নেরও বেশি। সেইসঙ্গে তার ‘দ্য ইরাস ট্যুর’ সিনেমা মুক্তির প্রথম সপ্তাহে ২৬১ মিলিয়ন আয় করেছে, যা তার সম্পদের আরও একটি বড় উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তাছাড়াও এই পপশিল্পী তার পুরোনো অ্যালবামগুলো পুনরায় রেকর্ডিং করে ও সেগুলোর অধিকার নিজের কাছে রেখে এক বিশাল আর্থিক সুবিধা অর্জন করেন। তার এই সিদ্ধান্ত তার অর্থনৈতিক সাফল্যের অন্যতম কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। ২০২৩ সালে তিনি প্রথমবারের মতো ‘বিলিয়নিয়ার’ ক্লাবে প্রবেশ করেছিলেন, মূলত তার সঙ্গীত এবং কনসার্ট আয় থেকেই।

উল্লেখ্য, সুইফট রেকর্ড লেবেলের জন্য তার প্রথম ৬টি অ্যালবাম তৈরি করেন। তিনি এই বছর নতুন সংগীতও প্রকাশ করেছেন, যার মধ্যে আছে দ্য টর্চার্ড পোয়েটস ডিপার্টমেন্ট অ্যালবাম, যা দীর্ঘ ১৪ সপ্তাহ ধরে সংগীত তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছিল।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali