সিভি কেমন হওয়া উচিত: সঠিক দক্ষতা তুলে ধরুন, সবকিছু নয়

মোহাম্মদ শাহ জালাল ॥ আইসিটি খাতে প্রতিনিয়ত প্রচুর সিভি জমা পড়ে, কিন্তু বেশিরভাগই প্রায় একই রকমের ধাঁচে বাঁধা। অনেক সময় মনে হয়, কেউ হয়তো সিভি অন্য কারো কাছ থেকে কপি করেছে বা দোকান থেকে তৈরি করে নিয়েছে। এই সিভিগুলোতে সাধারণত ছোট একটি ভূমিকা দেওয়া থাকে যা প্রায় সবারই এক রকম—একটু পরিচিতি, তারপর পড়াশুনার কিছু তথ্য এবং অবশেষে নির্দিষ্ট কিছু দক্ষতার তালিকা। কিন্তু এই ধরনের সিভিতে আবেদনকারীর আসল দক্ষতা, ব্যক্তিত্ব বা পেশাগত পরিচয় উঠে আসে না।

সিভি: একজন পেশাদারের পরিচয়পত্র

সিভি এমন একটি ডকুমেন্ট যা একজন প্রার্থীকে তার অনুপস্থিতিতেও নিয়োগকারী বা প্রতিষ্ঠানের সামনে প্রতিনিধিত্ব করে। এটি আপনার প্রথম পরিচয়, যা দেখে নিয়োগকারী আপনার সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা নেন। সিভি এমন হতে হবে, যা দেখে নিয়োগকারী বুঝতে পারেন, আপনি কী ধরনের কাজ করতে সক্ষম এবং কী ধরনের ভূমিকা পালন করতে চান। যদি সিভিটি পড়ে মনে হয় এটি গড়পড়তা বাকিদের মতো, তাহলে বোঝা যায়, প্রার্থী হয়তো চাকরি পাওয়ার জন্য যথেষ্ট আগ্রহী বা প্রস্তুত নয়।

Related Post

সিভি শুধু নাম, ঠিকানা, এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার সাধারণ তালিকা নয়; এটি এমন হতে হবে যাতে আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং পেশাগত লক্ষ্যগুলোর স্পষ্ট প্রতিফলন ঘটে। একজন নিয়োগকারী কেবলমাত্র তথ্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেন না; তারা প্রার্থীর মধ্যে পেশাদারিত্ব, উদ্যোগ এবং লক্ষ্য সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা পেতে চান।

আবেদনকারীর অস্পষ্টতা: সমস্যার গভীরতা

একটি চ্যালেঞ্জিং বিষয় যা আমরা প্রায়শই দেখি, তা হলো অনেক আবেদনকারী জানেন না, তারা আসলে কোন সেক্টরে কাজ করতে চান। তারা তাদের সিভিতে সব ধরনের দক্ষতা উল্লেখ করে, যেন তারা সব কাজেই পারদর্শী। উদাহরণস্বরূপ, একজন গ্রাফিক ডিজাইনার তার সিভিতে “আফটার ইফেক্টস”, “ভিডিও এডিটিং”, এমনকি “ওয়েব ডিজাইনিং” পর্যন্ত যোগ করেন। এতে একজন নিয়োগকারীর পক্ষে বোঝা কঠিন হয়ে পড়ে, তিনি আসলে কোন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ এবং কোন কাজটি তার মূল দক্ষতার মধ্যে পড়ে।

এ ধরনের অস্পষ্ট সিভি একজন প্রার্থীকে একটি বিভ্রান্তিকর অবস্থানে ফেলে দেয়। আপনি যদি সবকিছু জানেন বলে দাবি করেন, তাহলে আপনার আসল বিশেষায়িত দক্ষতা কী, তা বোঝা যায় না। এছাড়া, নিয়োগকারীর কাছে এটা আস্থার সংকট তৈরি করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি ডিজাইনার হন এবং আপনার সিভিতে ভিডিও এডিটিং থেকে শুরু করে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট পর্যন্ত বিভিন্ন কাজের উল্লেখ থাকে, তাহলে নিয়োগকারী ভাবতে পারেন আপনি হয়তো কোনও ক্ষেত্রেই যথেষ্ট দক্ষ নন।

বাস্তব উদাহরণ: বিভ্রান্ত সিভি

ধরা যাক, একজন আপনাকে একটি সিভি দিয়ে বললেন, “আমাকে একটি চাকরি দিতে পারবেন কি?” আপনি জিজ্ঞেস করলেন, “আপনি আসলে কী কাজ করতে পারেন?” তখন তিনি উত্তর দিলেন, “আমি তথ্য প্রযুক্তিতে সব ধরনের কাজ পারি।” এমন পরিস্থিতিতে বোঝা যায়, আবেদনকারী আসলে জানেন না আইসিটি খাত কত বড় এবং কতটা বিস্তৃত।

আপনি সিভিটি দেখে আরও বিভ্রান্ত হলেন—ওয়েব ডিজাইন থেকে শুরু করে ভিডিও এডিটিং, এমনকি কম্পিউটার সাপোর্ট—সবকিছুই সেখানে উল্লেখ করা আছে। এতগুলো কাজের উল্লেখ দেখে স্পষ্ট হয় না কোন কাজের প্রতি তার আসল আগ্রহ বা দক্ষতা কী। আপনি কি একজন সাধারণ কর্মী চান যিনি সব কাজ সামান্য জানেন, নাকি একজন বিশেষজ্ঞ চান যিনি একটি ক্ষেত্রে সত্যিকার দক্ষ?

ইন্টারভিউয়ের সময়: স্পষ্টতা এবং দক্ষতার মূল্যায়ন

ইন্টারভিউয়ের সময়, এই অস্পষ্টতা আরও বেড়ে যায়। অনেক আবেদনকারী তাদের দক্ষতার ব্যাপারে অস্পষ্ট এবং বিভ্রান্ত। যখন ইন্টারভিউয়ে একজন প্রার্থী তার কাজের দক্ষতার ডেমো দেন, তখন আপনি জিজ্ঞেস করেন, “তুমি আসলে কী কাজ পারো?” অনেকেই এই প্রশ্নের সম্মুখীন হলে বলে, “সব কাজই পারি!” এ ধরনের উত্তর প্রার্থীর প্রস্তুতির অভাব এবং তার ক্যারিয়ার নিয়ে অস্পষ্টতারই প্রতিফলন। যদি কেউ বলে, “যা পারি না, সেটা শিখে নিব,” তাহলে এটি স্পষ্ট হয় যে প্রার্থী তার নিজস্ব লক্ষ্য এবং দিকনির্দেশনা সম্পর্কে অস্পষ্ট।

এরকম পরিস্থিতিতে একজন নিয়োগকারী প্রার্থীকে বলতে পারেন, “প্রথমে যেটা করতে চাও, সেটা ভালোভাবে শিখো। তারপর সেই ক্ষেত্রে আবেদন করো।” কিন্তু অনেক প্রার্থী এটাকে গুরুত্ব না দিয়ে বিরক্ত হয়ে উঠেন, এবং তাদের পেশাগত প্রস্তুতির ঘাটতি স্পষ্ট হয়।

গভীর দক্ষতার গুরুত্ব

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, প্রার্থীরা সবকিছু জানার দাবি করেন, কিন্তু নির্দিষ্ট কোনও বিষয়ে গভীর দক্ষতা অর্জন করেন না। সব বিষয়ে সামান্য জ্ঞান থাকা কোনও পেশাদারের বৈশিষ্ট্য হতে পারে না। প্রকৃতপক্ষে, একটি বিষয়ে গভীর দক্ষতা থাকা এবং সেই বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী হওয়া একজন প্রার্থীর জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ হয়ে ওঠেন, তাহলে সেই বিশেষ দক্ষতার মাধ্যমে নিজেকে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে উপস্থাপন করতে পারবেন।

আগ্রহ এবং দক্ষতার সমন্বয়

তোমার জন্য আমার পরামর্শ হলো, প্রথমে বুঝে নাও তুমি কোন বিষয়ে আগ্রহী। সেই আগ্রহের ভিত্তিতে বিশেষজ্ঞ হও। সেই বিষয়ে গভীরভাবে পড়াশোনা করো এবং নিজেকে সেই সেক্টরে দক্ষ করে তোলো। যেই বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করছো, সেখানে প্রতিযোগিতামূলক হতে হবে এবং তোমার কাজের নমুনা তৈরি করতে হবে। তুমি যখন নমুনাগুলো দেখাতে পারবে, তখন নিয়োগকারীও বুঝতে পারবে তুমি আসলে কী ধরনের কাজ করতে সক্ষম।

আধুনিক প্রবণতা: সবকিছু জানার চেষ্টার বিপদ

বর্তমান সময়ে সব বিষয়ে সামান্য জ্ঞান থাকার একটি বাজে প্রবণতা শুরু হয়েছে। মানুষ ভাবে, তারা যত বেশি দক্ষতা উল্লেখ করবে, তত বেশি সফল হবে। কিন্তু বাস্তবে, পেশাদারী ক্ষেত্রে এই ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি সঠিক নয়। তোমার উচিত একটি বিষয়ে গভীর জ্ঞান এবং দক্ষতা অর্জন করা এবং সেই বিষয়ে নিজেকে দক্ষ করে তোলা।

যেটা বুঝো না, সেটা নিয়ে অযথা কথা না বলে বরং নিজের কাজের প্রতি মনোনিবেশ করো। নিজেকে প্রস্তুত করো এমনভাবে, যাতে তুমি সেই বিষয়ে আন্তর্জাতিক বাজারেও প্রতিযোগিতা করতে পারো।

সিভি তৈরি করার সময় আপনাকে গভীরভাবে চিন্তা করতে হবে—আপনি ভবিষ্যতে নিজেকে কোন অবস্থানে দেখতে চান। এটি শুধু একটি কাগজে কিছু তথ্য দেওয়ার ব্যাপার নয়, বরং এটি একটি লক্ষ্য নির্ধারণের প্রথম ধাপ। নিজেকে উন্নত করতে এবং আপনার ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে একটি দীর্ঘমেয়াদী (১০ বছরের) পরিকল্পনা তৈরি করা অপরিহার্য। এই পরিকল্পনায় এমন একটি চার্ট তৈরি করুন যেখানে আপনি আপনার শক্তি এবং দুর্বলতাগুলো সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করবেন।

দুর্বলতাগুলো দূর করার জন্য একটি টাইমলাইন তৈরি করুন। ধরুন, আপনি মোবাইল ফোনে অযথা সময় নষ্ট করেন—এটি এমন একটি অভ্যাস যা এক দিনে পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। তবে, প্রতিদিন ধীরে ধীরে নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে এই অভ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। এই সময়টি আপনি নতুন কিছু শেখার জন্য ব্যয় করতে পারেন।

১০ বছরের পরিকল্পনা তৈরি করার সময় প্রতি বছর অনুযায়ী আপনার লক্ষ্যগুলো ভাগ করুন। একটি তালিকা তৈরি করুন যেখানে আপনি সুনির্দিষ্টভাবে লক্ষ্য করবেন, আপনি আপনার লক্ষ্য থেকে কতটুকু দূরে বা কতটা কাছে আছেন। প্রতিদিন সেই তালিকা আপডেট করুন যেন আপনি বুঝতে পারেন আপনার অগ্রগতি কী রকম।

এক বছর শেষে আপনার অগ্রগতি পর্যালোচনা করুন। কোন বিষয়গুলোতে আপনি সফল হয়েছেন, কোথায় আরও পরিশ্রম দরকার—এসব পর্যালোচনা করে পরবর্তী বছরের জন্য নতুন পরিকল্পনা তৈরি করুন। ধীরে ধীরে, আপনি দেখবেন যে এই ধারাবাহিক প্রচেষ্টা আপনার জীবনকে একটি সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিচ্ছে।

টিপস:

ছোট ছোট পদক্ষেপ নিন: বড় পরিবর্তন একসাথে করা কঠিন হতে পারে। তাই প্রতিদিন একটু একটু করে অভ্যাস পরিবর্তন করার চেষ্টা করুন।

আত্মবিশ্বাস বজায় রাখুন: যেকোনো পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ধৈর্য এবং আত্মবিশ্বাস জরুরি। সময় নিয়ে কাজ করুন, কিন্তু আপনার লক্ষ্যে অবিচল থাকুন।

নিজেকে চ্যালেঞ্জ করুন: মাঝে মাঝে নিজের দক্ষতার বাইরে গিয়ে নতুন কিছু শিখুন। এটি আপনার ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনে উন্নতি ঘটাবে।

সময় ব্যবস্থাপনায় দক্ষ হন: প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময় নতুন কিছু শেখার জন্য বরাদ্দ করুন এবং সেই সময়টা অন্য কিছুতে নষ্ট করবেন না।

আপনার এই পরিকল্পনা আপনাকে আপনার স্বপ্নের কাছাকাছি নিয়ে যাবে। যখন আপনি প্রতি বছর ধরে আপনার উন্নতি দেখবেন, তখন নিজেকে নিয়ে আপনার গর্বের অনুভূতি আরও শক্তিশালী হবে। মনে রাখবেন, সাফল্য ধাপে ধাপে আসে, কিন্তু ধারাবাহিক প্রচেষ্টা আপনার সফলতাকে নিশ্চিত করবে।

# লেখক: কলামিস্ট

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

This post was last modified on অক্টোবর ১৬, ২০২৪ 12:05 অপরাহ্ন

স্টাফ রিপোর্টার

Recent Posts

‘বেস্ট ইনোভেশন ইন রিটেইল পেমেন্ট সল্যুশন’ অ্যাওয়ার্ড পেলো ভিসা’র ‘স্ক্যান টু পে’

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিকাশের সঙ্গে ‘স্ক্যান টু পে’ সমাধান নিয়ে আসায় সম্প্রতি বাংলাদেশ…

% দিন আগে

ইনফিনিক্স চালু করেছে এআই প্ল্যাটফর্ম

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ট্রেন্ডি টেক ব্যান্ড ইনফিনিক্স তরুণ প্রজন্মের দৈনন্দিন জীবনের সৃজনশীলতা, বুদ্ধিমত্তা…

% দিন আগে

নতুন অ্যালবাম নিয়ে আসছে লালন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ লালন দীর্ঘ ৬ বছর পর নতুন অ্যালবাম নিয়ে আসছে। আগামী…

% দিন আগে

গাজায় মানবিক সহায়তায় বাধা দিলে সামরিক সহায়তা কমাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের গাজায় মানবিক সহায়তা বাড়ানোর জন্য ইসরায়েলকে ৩০ দিনের সময়সীমা…

% দিন আগে

বিশ্বের সবচেয়ে দামি বার্গারের দাম ৫ লাখেরও বেশি!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বার্গার প্রায় সবাই পছন্দ করেন। আর তাই রেস্টুরেন্টে গিয়ে পছন্দের…

% দিন আগে

হাঁসের সম্পর্ক পানির সঙ্গে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ৩১ আশ্বিন ১৪৩১…

% দিন আগে