দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিকাশের সঙ্গে ‘স্ক্যান টু পে’ সমাধান নিয়ে আসায় সম্প্রতি বাংলাদেশ রিটেইল অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪-এ ‘বেস্ট ইনোভেশন ইন রিটেইল পেমেন্ট সল্যুশন’ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ডিজিটাল পেমেন্টে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ভিসা (এনওয়াইএসই: ভি)।
ভিসা কার্ডধারীদের জন্য ডিজিটাল পেমেন্টকে আরও সুরক্ষিত, ঝামেলাহীন এবং নিরবচ্ছিন্ন করতে এই উদ্ভাবনী সমাধান নিয়ে এসেছে প্রতিষ্ঠানটি।
এই উপলক্ষে ভিসা বাংলাদেশ, নেপাল এবং ভুটানের কান্ট্রি ম্যানেজার সাব্বির আহমেদ বলেন, “বিকাশের সাথে অংশীদারিত্বে চালু করা আমাদের ‘স্ক্যান টু পে’ সল্যুশন এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার অর্জন করায় আমরা সত্যিই অভিভূত। এর মধ্য দিয়ে উদ্ভাবন, সেরা গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও দেশের ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থা সমৃদ্ধ করার ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন ঘটেছে। ভিসার অনন্য সুবিধা, নিরাপত্তা এবং ব্র্যান্ড প্রমিস এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে ‘স্ক্যান টু পে’ সল্যুশনের সাথে দ্রুত অভ্যস্ত হওয়ার মাধ্যমে আমরা ক্যাশলেস সোসাইটি হয়ে ওঠার দিকে আরও একধাপ এগিয়ে যেতে পারবো। আমাদের প্রচেষ্টার স্বীকৃতি পেয়ে আমরা সম্মানিত। এই ধরনের আরও উদ্ভাবন নিয়ে আসতে আগামীতেও নিরলস ভাবে কাজ করে যাবো আমরা।”
নিরাপত্তা, সুবিধা ও দ্রুতগতির সমাধান নিয়ে আসার পাশাপাশি, কেনাকাটার অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করতে এ বছরের মার্চে উদ্ভাবনী সমাধান ‘স্ক্যান টু পে’ চালু করে ভিসা। এর মাধ্যমে ভিসা কার্ডধারীরা বিকাশ কিউআর কোড স্ক্যান করে বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা লোড করার ঝামেলা ছাড়াই ভিসা কার্ডের মাধ্যমে সরাসরি পে করার স্বাচ্ছন্দ্য উপভোগ করছেন। এ সুবিধার মাধ্যমে ওয়ালেটে কম ব্যালেন্স রয়েছে এমন ব্যবহারকারীরাও ভিসা কার্ড সিলেক্ট করে স্বাচ্ছন্দ্যে পেমেন্ট পরিশোধ করতে পারবেন।
দেশজুড়ে ৭ লাখ মার্চেন্ট আউটলেটে বিকাশ কিউআর কোডের মাধ্যমে লাখো ভিসা কার্ডধারীরা সহজে ক্যাশলেস পেমেন্টে এ সুবিধা উপভোগ করছেন। এর মাধ্যমে ক্ষুদ্র ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান পজ (পয়েন্ট অব সেল) মেশিন ছাড়া কার্ড পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারবে; পাশাপাশি, বড় রিটেইল স্টোরগুলোর পেমেন্ট পরিশোধ প্রক্রিয়া হবে আরও দ্রুত এবং স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক।
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের আয়োজনে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ রিটেইল অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪’ -এ দেশের গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণে সেরা সমাধান নিয়ে আসা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্মানিত করা হয়।
ব্যবহারকারীদের পেমেন্ট অভিজ্ঞতাকে আরও সহজ করতে ‘স্ক্যান টু পে’-এর মতো সমাধান নিয়ে এসেছে ভিসা এবং বিকাশ। এর ফলে, যেমন পেমেন্ট প্রদানে জটিলতা কমে এসেছে; পাশাপাশি, লাখো গ্রাহক যেকোনো সময় যেকোনো জায়গা থেকে নিরাপদে, সহজে দ্রুত পেমেন্ট প্রদান করতে পারছেন।
খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।
>>>>>>>>>>>>>>
মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।
লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর
২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।
সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-
১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।
২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।
৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।
৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।
৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।
৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।
৭. ত্বকে র্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।
রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :
১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।
২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।
এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
অপরদিকে
জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:
১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।
২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।
৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।
৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।
৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।
৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।
৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।
৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org
This post was last modified on অক্টোবর ১৬, ২০২৪ 5:33 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ট্রেন্ডি টেক ব্যান্ড ইনফিনিক্স তরুণ প্রজন্মের দৈনন্দিন জীবনের সৃজনশীলতা, বুদ্ধিমত্তা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ লালন দীর্ঘ ৬ বছর পর নতুন অ্যালবাম নিয়ে আসছে। আগামী…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ফিলিস্তিনের গাজায় মানবিক সহায়তা বাড়ানোর জন্য ইসরায়েলকে ৩০ দিনের সময়সীমা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বার্গার প্রায় সবাই পছন্দ করেন। আর তাই রেস্টুরেন্টে গিয়ে পছন্দের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ৩১ আশ্বিন ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমান সময়ে গ্যাস ও অ্যাসিডিটির মতো সমস্যায় ভুক্তভোগীর সংখ্যা নেহায়েত…