The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ক্রিম মাখলেই মুখ তেলতেলে হয়ে গেলে নিজের হাতে তৈরি অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজ়ার মাখুন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজ়ার ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে ও ত্বককে তৈলাক্ত করে তোলে না। বাজারে এই ধরনের অনেক অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজ়ার পাওয়া যায়।

ক্রিম মাখলেই মুখ তেলতেলে হয়ে গেলে নিজের হাতে তৈরি অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজ়ার মাখুন 1

ত্বক যেমনই হোক না কেনো, ভারি ময়েশ্চারাইজ়ার কারও পছন্দ নয়। আজকাল বেশিরভাগ মানুষই ঝুঁকছে অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজ়ারের দিকেই। বিশেষত: তৈলাক্ত ত্বকের ব্যক্তিরা। অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজ়ার ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে ও ত্বককে তৈলাক্ত করে তোলে না। বাজারে অনেক অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজ়ারও পাওয়া যায়। তবে সবই যে খুব কাজের, তা কিন্তু একেবারেই নয়। অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজ়ার হলেও মুখে মাখার পর ত্বক তৈলাক্ত হয়ে যায়। তাই বাজার অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজ়ার না মেখে নিজে বাড়িতে এটি বানিয়ে নিলে ভালো হয়।

গোলাপের ময়েশ্চারাইজ়ার

একটি পাত্রের মধ্যে গোলাপ জল এবং গোলাপের পাপড়ি নিতে হবে। মিশ্রণটি কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিতে হবে। তারপর মিশ্রণটি ঠাণ্ডা হলে এতে তাজা অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে নিতে হবে। এই ময়েশ্চারাইজ়ারটি তুলে রাখুন ফ্রিজে। টানা ২০ দিন পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারেন এই অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজ়ারটি। এটি ত্বককে অতিরিক্ত তেলতেলে করে তুলবে না ও ত্বকের সমস্যাও কমাবে। ত্বককে হাইড্রেট রাখতে ও ব্রণ এবং ফুসকুড়ির সমস্যা কমাতেও কার্যকর গোলাপের অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজ়ার।

ভিটামিন সি ময়েশ্চারাইজ়ার

ত্বককে ময়েশ্চারাইজ়ড রাখবে এবং এটি ত্বকের জেল্লাও বাড়াবে। ১ চামচ বিওয়াক্স নিন ও ডবল বয়েলিং পদ্ধতিতে গলিয়ে নিন। তারপর এতে ২-৩ চামচ ভার্জিন অলিভ অয়েক এবং ১ চামচ ভিটামিন সি পাউডার মিশিয়ে নিন। জেলের মতো থকথকে হলে বুঝবেন ময়েশ্চারাইজ়ার তৈরি গেছে। দিনে দু’বার ব্যবহার করুন এই ভিটামিন সি ময়েশ্চারাইজ়ারটি।

গ্রিন টি ময়েশ্চারাইজ়ার

গ্রিন টি তৈলাক্ত ত্বকের উপর দুর্দান্তভাবে কাজ করে। এই ময়েশ্চারাইজ়ার বানানোর জন্য প্রয়োজন ১ চামচ গ্রিন টি, ১ চামচ আমন্ড অয়েল, ১ চামচ গোলাপ জল, ১ চামচ অ্যালোভেরা জেল, ১ চামচ এসেনশিয়াল অয়েল এবং ১ চামচ বিওয়াক্স। এবার বিওয়াক্স গরম করুন। এরপর এতে আমন্ড অয়েল মিশিয়ে দিতে হবে। তারপর এতে বাকি উপকরণগুলো একে একে মিশিয়ে দিতে হবে। এবার চামচ দিয়ে মিশ্রণটি ফেটিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেলো অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজ়ার। এই ময়েশ্চারাইজ়ারও ফ্রিজে রেখে ব্যবহার করতে পারেন। গ্রিন টি’য়ের তৈরি ময়েশ্চারাইজ়ার ব্রণের সমস্যা কমাবে ও ত্বকের আর্দ্রতাও ধরে রাখবে। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali