দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী জানা যায়, গ্রাহকদের ‘বিশেষ পরিষেবা’ প্রদান করে থাকেন টিফানি নামে এক তরুণী। ধনী গ্রাহকরা তারসঙ্গে ব্যক্তিগত ও অদ্ভুত ইচ্ছাগুলো ভাগ করে নেন। সেইসব ইচ্ছা পূরণও করেন তিনি।
যার কাজ, পুরুষদের গোপন ইচ্ছা পূরণ করা। তাদের সঙ্গেই সময় কাটানো। প্রয়োজনে পুরুষদের অপমান করা! আর তা করেই মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করেন টিফানি স্যান্টোস নামে ওই তরুণী। ধনী পুরুষদের সবচেয়ে বন্য কল্পনাগুলোকে বাস্তবে রূপান্তরিত করতে সাহায্য করেন ৩০ বছর বয়সি টিফানি স্যান্টোস। এর পরিবর্তে ৮ থেকে ১৭ লক্ষ টাকা করে নেন। তা করেই এখন অনেক টাকার মালিক হয়েছেন তিনি। তবে তিনি বিস্তর রোজগার যেমন করেছেন, তেমনি বিতর্কেও জড়িয়েছেন টিফানি স্যান্টোস।
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী জানা যায়, গ্রাহকদের ‘বিশেষ পরিষেবা’ প্রদান করে থাকেন টিফানি স্যান্টোস নামে ওই তরুণী। ধনী গ্রাহকরা তারসঙ্গে ব্যক্তিগত ও অদ্ভুত ইচ্ছাগুলো শেয়ার করে নেন। সেইসব ইচ্ছাই পূরণ করেন তিনি। প্রয়োজনে গ্রাহকদের অনুরোধে তাদের অনেক সময় অপমানও করেন! এক এক জন গ্রাহকের থেকে ১৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত গ্রহণ করেন টিফানি স্যান্টোস।
টিফানি স্যান্টোসের অদ্ভুত পেশার কথা সম্প্রতি নেটমাধ্যমে প্রকাশ্যে উঠে এসেছে। নেটিজেনদের একাংশের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হন তিনি। বিতর্কও সৃষ্টি হয়েছে। নেটিজেনদের কেও কেও তার জীবিকার কথা শুনে অবাক হলেও অনেকেই আবার তার সাহসের প্রশংসা করেছেন। তবে সমালোচকরা টিফানির পেশার নীতিগত প্রভাব নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। যদিও টিফানি পুরো বিষয়টি নিয়েই নির্বিকার। তার দাবি হলো, কোনও সমালোচনাই তার পেশায় প্রভাব ফেলবে না। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।
>>>>>>>>>>>>>>
মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।
লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর
২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।
সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-
১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।
২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।
৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।
৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।
৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।
৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।
৭. ত্বকে র্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।
রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :
১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।
২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।
এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
অপরদিকে
জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:
১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।
২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।
৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।
৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।
৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।
৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।
৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।
৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org
This post was last modified on এপ্রিল ২৪, ২০২৫ 8:16 পূর্বাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমাদের অনেকেরই যখন-তখন চা বা কফি খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। তবে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ‘ট্রেন ড্রিমস’ সিনেমার গল্পে জীবন এবং মৃত্যু পাশাপাশি হাঁটে- ঠিক…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীতকালীন ঝড় এবং অবিরাম বৃষ্টির কারণে ফিলিস্তিনের গাজায় এক ভয়াবহ…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অস্ট্রেলিয়ার তাসমানিয়ার এক সৈকতে একজন কুকুরচালক হঠাৎ দেখতে পান একটি…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫ খৃস্টাব্দ, ৩ পৌষ ১৪৩২…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছোট মাছ যেমন- মলা, কাচকি, পুঁটি, টেংরা, তিনকাটা, খরে ইত্যাদি…