দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অভাব যাদের সর্বসময় তাড়া করে ফেরে, সেই এমন সব অভাবী সংসারের মধ্যেও লেখা-পড়া চালিয়ে ওরা প্রমাণ করেছে অসাধ্য বলে কোন কিছু নেই। ইচ্ছা থাকলে সব কিছুই করা সম্ভব।
পত্রিকার খবর থেকে আমরা বেছে নিয়েছি এমন কিছু কাহিনী যা সকলকে অনুপ্রানিত করবে। পিতা-মাতার পাশাপাশি ওদের বেশিরভাগই দিনমজুরি করে চালিয়েছে পড়ালেখার খরচ। আবার কেও টিউশনি করে, ছবি আঁকা শিখিয়ে, চা বিক্রি করে এমনকি পরের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করে সংসার ও নিজেদের পড়ালেখার খরচ জুগিয়েছে। দরিদ্র পরিবারে জন্ম ওদের। অভাব নিত্যসঙ্গী। জোটেনি দু’বেলা খাবার, ছিল না ভালো পোশাক। সামর্থ্য ছিল না প্রাইভেট পড়ার। শিক্ষক, সহপাঠী ও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় করতে হয়েছে এসএসসির ফরম ফিলাপ। কিন্তু এত প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও দমে না গিয়ে আঁধার ঘরে আলো ছড়িয়েছে ওরা। অভাব যাদের সর্বসময় তাড়া করে ফেরে, আজ তারা অভাবকেই যেনো তাড়া করে বিদায় করতে যাচ্ছে।
এবারের এসএসসি ও সমানের পরীক্ষায় সবাই লাভ করেছে জিপিএ-৫, শিক্ষা জীবনের প্রথম ধাপের এ সাফল্যে ওদের ঘরে এখন আনন্দের পাশাপাশি দেখা দিয়েছে এক ধরনের শংকা। এর মূল কারণ অর্থাভাব। ওদের অভিভাবকের সাধ্য নেই কলেজে পড়ার খরচ জোগানোর। এ অবস্থায় দেশের হূদয়বানরা এতটুকু সহযোগিতার হাত বাড়ালেই এসব অদম্য মেধাবীর উচ্চ শিক্ষার পথ প্রশস্ত হয়। দৈনিক যুগান্তরের মাগুরা, ভেড়ামাড়া, ঝালকাঠি, কলাপাড়া, ত্রিশাল, কাউনিয়া, ফুলবাড়ী, ফুলপুর, ছাতক ও রাউজান প্রতিনিধির তথ্যের ভিত্তিতেই তৈরি হয়েছে এই রিপোর্ট।
ফাতেমা আক্তার
শৈশবে মা-বাবার কাছ থেকে সরে যেতে বাধ্য হয়ে নানার আশ্রয়ে বেড়ে ওঠা। ফাতেমা আক্তারের প্রাথমিক শিক্ষার হাতে খড়ি হয়েছে নানা বাড়িতে। পিতা হাফিজুর মোল্লা অত্যন্ত দরিদ্র। নানা সমশের মোল্লার আদর-স্নেহে শৈশবকাল থেকে বড় হয়ে কঠোর পড়াশোনা করে এবার এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে সে। ফাতেমা আক্তার মাগুরা শহরের স্টেডিয়ামপাড়ার মাগুরা ইসলামী কারিগরি ও ভোকেশনাল ইন্সটিটিউট (মহিলা) প্রতিষ্ঠানের ছাত্রী ছিল। তার নানা সমশের মোল্লা জানান, শৈশবকালে তার পিতা ফাতেমার পড়শোনার ব্যয়ভার বহন করতে না পারায় তাকে আমার আশ্রয়ে নিয়ে এসে বড় করে তুলেছি। সে ভবিষ্যতে ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়।
খাদেমুল ইসলাম
লেখাপড়ার পাশাপাশি দিনমজুরের কাজ করে কৃতিত্ব অর্জন করেছে মাগুরার শ্রীপুর গ্রামের মৃত আবদুল আজিজ বিশ্বাসের হতদরিদ্র ছেলে খাদেমুল ইসলাম। দরিদ্র পিতা-মাতা অকালে মারা যাওয়ার পর থেকে খাদেমুলের পরিবারে নেমে আসে চরম হতাশা। এতিম দু’ভাই মিলে সংসারের হাল ধরে কোন মতে সংসার চালাতে থাকে। কোন সময় খেয়ে, কোন সময় না খেয়ে দিন চলতে থাকে তাদের। একমাত্র উপার্জন ব্যক্তি তার বড় ভাই ইদ্রিস বিশ্বাস নিজেই একজন জটিল রোগী। রোগাক্রান্ত শরীর নিয়ে সে দিনমজুরের কাজ করে যা উপার্জন করে তা দিয়ে সংসার তাদের ঠিকমতো চলে না। লেখাপড়া ঠিক রেখে খাদেমুল ইসলাম ভাইয়ের সঙ্গে অধিকাংশ সময় পরের বাড়িতে দিনমজুরের কাজ করত। দু’ভাইয়ের আয়-উপার্জনের অর্জিত টাকা দিয়ে সংসার চালানো হতো। এভাবেই কষ্টের মাঝ দিয়ে সে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় মাগুরার শ্রীপুর এমসি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মানবিক শাখা থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে।
ইসমাইল
আর্থিক অনটনের কারণে লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেলে খালার বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে লেখাপড়া করেছে ইসমাইল। ফরম ফিলাপের টাকার অভাবে পরীক্ষা দেয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়লে এক প্রতিবেশীর আর্থিক সাহায্যে শেষ পর্যন্ত পরীক্ষায় অংশ নেয়। এভাবেই ছোটবেলা থেকে চরম দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ইসমাইল হোসেন। সে মাগুরা শহরতলির নান্দুয়ালী ডিইউ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে বাণিজ্য বিভাগে এ বছর এএসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে এ কৃতিত্ব দেখিয়েছে। ইসমাইল মাগুরা সদরের পারনান্দুয়ালী গ্রামের মুন্সী আবুল কাসেমের ছেলে।
বিদ্যুৎ হাসান
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের কুচিয়ামোড়া গ্রামের চা বিক্রেতা শাহানুর হোসেন ও রওশন আরা খাতুনের ছেলে বিদ্যুৎ হাসান বাহাদুরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভোকেশনাল শাখা থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে।
প্রতিবেশীরা জানান, অভাব হার মানাতে পারেনি অদম্য মেধাবী বিদ্যুৎকে। তার বাবার কুচিয়ামোড়া বাজারের ছোট্ট একটি চায়ের দোকানের আয়-রোজগার দিয়েই অভাবের সংসারে অন্ন জোগানো ও ছেলের লেখাপড়ার খরচ জুগিয়েছে। নিজের পড়াশোনার ফাঁকে চায়ের দোকানে চা বিক্রি করে নিজের লেখাপড়া খরচ চালিয়েছে সে।
আরিফুল
ভেড়ামারা উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের ফকিরাবাদ গ্রামের দিনমজুর শাহ আলমের ও মান্দা খাতুনের ছেলে আরিফুল ইসলাম দামুকদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এসএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে দরিদ্রকে জয় করেছে। তার এ সাফল্যে এলাকাবাসীরও গর্বে বুক ভরে উঠেছে।
স্থানীয়রা জানান, আরিফুলরা ভূমিহীন, অন্যের জমিতে বসবাস করে। দিনমজুর বাবা শাহ আলমের পাশাপাশি পড়ালেখার খরচ চালাতে সে নিজেও দিনে পরের জমিতে কামলা খেটেছে। রাতে পাশের বড়ির বিদ্যুতের আলোয় পড়শুনা করেছে। পড়াশোনার প্রতি তীব্র ইচ্ছা থাকায় ছোটবেলা থেকেই আরিফুল দিনমজুরি করে এ পর্যন্ত পড়াশোনা চালিয়েছে। দিনমজুর বাবার একটিই চিন্তা কিভাবে ছেলেকে আগামীতে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করবেন।
শিমুল
বাবা রিকশাচালক। হতদরিদ্র পরিবারে অভাবের সংসারে জন্ম অদম্য মেধাবী শিমুলের। কিন্তু কোন বাধাই তার সাফল্যগুলো ম্লান করতে পারেনি। প্রাইভেট পড়িয়ে, কখনও ছবি আঁকা শিখিয়ে সেই টাকা লেখাপড়ার পেছনে ব্যয় করেছে। কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার ধরমপুর ইউনিয়নের উত্তর ভবানীপুর মাঠপাড়া গ্রামের মাজেদুল ইসলাম ও শিউলি বেগমের মেধাবী ছেলে শিমুল হাসান। সে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় ভেড়ামারা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে অংশগ্রহণ করে জিপিএ-৫ পাওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করে। এর আগে খুলনা বিভাগে জাতীয় শিশু-কিশোর চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে কয়েকবার ৩য় স্থান অর্জন করে। কুষ্টিয়ায় এযাবৎকাল প্রথম স্থান অধিকার করে এসেছে। চারুকলায় পড়াশুনার জন্য চাই ভালো রেজাল্ট এমনই পণ করে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় এমন সাফল্যে একধাপ এগিয়ে যায় সে। শিমুলের স্বপ্ন আগামীতে এইচএসসি পাস করার পর ঢাকা চারুকলা ইন্সটিটিউটে ভর্তি হওয়ার। কিন্তু বাঁধ সেজেছে হতদরিদ্র রিকশাচালক বাবার অর্থনৈতিক দৈন্যদশার কারণে।
হানিফ হাওলাদার
ঝালকাঠির সরকারি কারিগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে পরীক্ষা দিয়ে ‘কম্পিউটার অ্যান্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি’ গ্রুপে জিপিএ-৫ পেয়েছে হতদরিদ্র পরিবারের মেধাবী ছেলে হানিফ হাওলাদার। এ খুশির সংবাদেও হানিফ ও তার পরিবারের সদস্যদের মুখে হাসি নেই। একজন নামকরা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন তার, কিন্তু ভবিষ্যৎ লেখাপড়া কীভাবে চলবে তা নিয়ে চিন্তার শেষ নেই। হানিফের বাবা আবদুস সালাম একজন রিকশাচালক। আর সাক্ষরজ্ঞানহীন মা নিলু বেগম অন্যের বাসায় গৃহকর্মীর কাজ করেন। ঝালকাঠি শহরের কবিরাজবাড়ি এলাকায় ছোট্ট বাসা ভাড়া করে থাকেন। অভাব নিত্যসঙ্গী।
কলি
পড়ার খরচ জোগাড় করার জন্য সংগ্রাম। বাসার কাছে এক বাড়িতে থালা-বাসন ধোয়া, ঘর মোছাসহ গৃহস্থালির কাম ঠিক করলাম। অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত এই কাজ কইর্যা পড়ার খরচ চালাইছি। বাপ-চাচারা বাধা দেয়ায় এই কাজ ছাইর্যা সেলাই ও টিউশনি শুরু করি। মাসে ৫০০/৬০০ টাকা করে আয় হতো। সেই আয় দিয়াই এসএসসি পর্যন্ত পড়াশুনা চালাইছি। কষ্টের এ কথাগুলো বলে দীর্ঘশ্বাস ফেলল এ বছরের এসএসসি পরীক্ষায় পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার খেপুপাড়া মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী সুমাইয়া আক্তার কলি। কলাপাড়া পৌর শহরের পশ্চিম এতিমখানা এলাকায় কলির বাড়ি। বাবার নাম আবুল কালাম শিকদার। তিনি ট্রাকের হেলপারের কাজ করেন। কলির মা মিনু বেগমও সংসারের ভরণ-পোষণ মেটাতে কখনও কখনও অন্যের বাড়িতে গৃহস্থালির কাজ করেন।
হাসনা হেনা
হাসনা হেনা এ বছর ত্রিশাল নজরুল উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় থেকে কারিগরি শাখায় এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে। ভালো ছাত্রী হওয়ার পরও শুধু প্রাইভেট পড়তে পারবে না এ কারণে সে কারিগরি শাখায় পড়াশোনা করেছে সে। তার স্বপ্ন ভালো কলেজে ভর্তি হওয়ার। কেউ যদি তাকে সহযোগিতা করে তবে সে ময়মনসিংহের কোন ভালো কলেজে বিজ্ঞান শাখায় ভর্তি হবে। সে স্বপ্ন পূরণ হবে কি না সে জন্য সে বড়ই চিন্তিত। ভবিষ্যতে চিকিৎসক হওয়ার আশা। ত্রিশাল পৌর শহরের ৭নং ওয়ার্ডের দরিরামপুরে ভিটেমাটি ছাড়া কোন জমি নেই তাদের। বাবা কখনও রাজ মিস্ত্রী, কখনও দিনমজুর।
কোরবান আলী
রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার শহীদবাগ ইউনিয়নের বল্লভবিষু গ্রামের হতদরিদ্র ইটভাটা শ্রমিক মতিয়ন নেছা বেওয়ার ছেলে কোরবান আলী কাউনিয়া মোফাজ্জল হোসেন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে। কোরবান আলীর স্বপ্ন সে ইঞ্জিনিয়ার হবে । তার স্বপ্ন পূরণ মা বিধবা মায়ের পক্ষে সম্ভব নয়।
কোরবান আলীর বাড়িতে গিয়ে কথা হয় তার হতদরিদ্র মা মতিয়ন বেওয়ার সঙ্গে। সম্পদ বলতে কিছুই নেই। অন্যের দেয়া একখণ্ড বসতভিটায় ছাপরা (টিনের চালা) তুলে মাথা গুজার ঠাঁই করেছে। মা মতিয়ন বেওয়া একজন ইটভাটা শ্রমিক। তিন ছেলেমেয়ে নিয়ে তাদের সংসার। অতিকষ্টে দুই মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন, কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, ছোট মেয়ের স্বামী আর একটি বিয়ে করায় তিনটি সন্তানসহ সেই মেয়েও মায়ের ঘারেই চেপেছে।
সামিউল
হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান সামিউল। সর্বনাসী ধরলার ভাঙনকবলি তার পরিবার। চর বড়ভিটায় তার বাড়ি। অভাবের তাড়নায় জীবন যেখানে বিপর্যস্ত সেখানে একটা স্বপ্ন তাকে তাড়িত করে। লেখাপড়া শিখে বড় হতে হবে। শত বাধা আর প্রতিকূলতার মাঝে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার বড়ভিটা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে সে। মা আমিনা বেগম গৃহিণী। বাবা রহমত আলী দিনমজুর। চার ভাইবোনের মধ্যে সে দ্বিতীয়। বাবার একার উপার্জনে সংসার চলে না। তাই মাঝে মাঝে সে অনিচ্ছা সত্ত্বেও বাবার সঙ্গে অন্যের জমিতে দিনমজুরি কাজ করে লেখাপড়ার খরচ জোগাড় করত।
আবু বকর সিদ্দিক
এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে আবু বকর সিদ্দিক। তার পিতা আবদুল মোতালেব অন্যত্র আরেকটি বিয়ে করেন। এরপর থেকে মা ২ ছেলে সন্তান নিয়ে ফুলপুর ইউনিয়নের ফতেপুর তোয়ারকান্দা গ্রামের নিজ পিত্রালয়ে চলে অসেন। বিভিন্ন জনের সাহায্য-সহযোগিতায় লেখাপড়া চালিয়ে সে ফুলপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এতে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়। রেজাল্ট ভালো হলেও কলেজে ভর্তি হয়ে লেখাপড়ার খরচ জোগানো নিয়ে চিন্তায় দিন কাটছে তাদের।
হাসনা বেগম
ছাতক উপজেলার বারকাহন গ্রামের হতদরিদ্র ইউসুফ আলী ও গৃহিণী সৈয়দুন নেছার কন্যা হাসনা বেগম। সে সিলেট শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ছাতকের হাজী রইছ আলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে। তার স্বপ্ন একটি ভালো কলেজে লেখাপড়া করে একজন আদর্শ শিক্ষিকা হওয়া। কিন্তু তার লক্ষ্যে পৌঁছাতে দারিদ্র্য বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সাইফুল ইসলাম
রাউজানের পূর্ব গুজরা মোহাম্মদীয়া মাদ্রাসার ছাত্র ও দিনমজুর জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে সাইফুল ইসলাম এবার দাখিল পরীক্ষায় সাধারণ বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে। পিতা অভাবগ্রস্ত হওয়ায় মাদ্রাসার এতিমখানায় থেকে লেখাপড়া করে। ভবিষ্যতে সে একজন আদর্শ শিক্ষক হতে চায়।
This post was last modified on ডিসেম্বর ২৭, ২০১৪ 5:57 অপরাহ্ন
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমেরিকান পপশিল্পী গায়িকা টেইলর সুইফটের খ্যাতি রয়েছে সর্বত্র। বহু আগে…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাসের ভিতর থাকা মহিলা কন্ডাক্টরের সঙ্গে কথা বলছেন ঝুলে থাকা…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুভ সকাল। শনিবার, ২ নভেম্বর ২০২৪ খৃস্টাব্দ, ১৭ কার্তিক ১৪৩১…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যেমন এক দিকে রয়েছে সংসারের দায়িত্ব, অপরদিকে পেশাগত জায়গায় কাজের…
দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ইনফিনিক্স বাংলাদেশে হট ৫০ সিরিজের নতুন ফোন ‘ইনফিনিক্স…
View Comments
Wow ! remarkable job! i would like to read your post ofttimes.Its make me to clench more information. Thank You !
Uncovered your content pretty interesting in fact. I seriously enjoyed browsing it so you make quite some excellent factors. I’ll bookmark this web page with the long term! Relly good short article.
Hi, Neat post. There is a problem along with your website in web explorer, may test this?IE still is the marketplace chief and a large component of folks will pass over your great writing because of this problem.
Definitely, what a splendid website and instructive posts, I definitely will bookmark your blog.All the Best!
Wow!! Awesome collection a few extra's that wasnt there on smashing magazine's list. Thanks
I enjoy the efforts you have put in this, regards for all the great articles.
I am also a long time user of AFF and find it to be absolutely frustrating to use. The interface is designed more for the casual curiosity seeker rather than the serious researcher. I cannot wait to get my hands on Nielsen/Claritas so that I can kiss this hulking waste of tax dollars goodbye.
I have been browsing online greater than three hours lately, yet I never discovered any attention-grabbing article like yours. It¡¦s pretty worth sufficient for me. In my opinion, if all website owners and bloggers made excellent content as you did, the web will be much more useful than ever before.
Uhhm.. Hello there, A lot of people shall be benefited from your writing. Cheers!
Undeniably imagine that which you said. Your favourite justification seemed to be at the internet the easiest thing to be aware of. I say to you, I certainly get irked whilst other folks consider concerns that they plainly don't know about. You controlled to hit the nail upon the top as well as outlined out the whole thing with no need side effect , other folks can take a signal. Will likely be again to get more. Thank you!