The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ধর্মীয় মতাদর্শের কারণেই হত্যাকাণ্ড? গোপীবাগের একই বাসার ৬ হত্যার নেপথ্যে কে

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ রাজধানীর গোপীবাগ আরকে মিশন রোডের একটি বাসায় কথিত এক পীর ও তার ছেলেসহ ৬ জনকে গতকাল সন্ধ্যায় গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড কে ঘটালো। প্রাথমিকভাবে পুলিশ মনে করছে ধর্মীয় মতাদর্শের কারণেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে।


6 killing

র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্ণেল জিয়াউল আহসান সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, হত্যার ধরণ ও প্রাথমিকভাবে পাওয়া তথ্যে তারা মোটামুটি নিশ্চিত হয়েছেন ধর্মীয় মতাদর্শের বিরোধের জের ধরে এই ৬জনকে হত্যা করা হয়েছে। ৬ জনকে হত্যার ধরণ একই রকম। এমনকি হত্যায় ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্রগুলো ঘাতকরা নিজেদের সঙ্গে নিয়ে গেছে।

গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে ৮টা এর মধ্যে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে পুলিশ ধারণা করছে। নিহতরা হলেন- যিনি নিজেকে পীর বলে দাবি করেন তিনি লুৎফর রহমান ফারুক (৫৫), তার ছেলে সিটি ব্যাংকের কর্মকর্তা মনির হোসেন, বাড়ির কেয়ারটেকার ও পীরের খাদেম মঞ্জু, পীরের অনুসারী রাসেল, শাহিন ও মুজিবুর রহমান। নিহত লুৎফর রহমান নিজেকে পীর ও নিজেকে নাকি ইমাম মাহাদী বলে দাবি করতেন। এজন্যে ২০০৭ সালে গেন্ডারিয়া থানা পুলিশ ও বছর খানেক আগে ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেফতারও করেছিল।

গোপীবাগের আর কে মিশন রোডের ৬৪/৬ নম্বর বাড়ির দোতলার ফ্ল্যাটে এই হত্যাকণ্ডের ঘটনা ঘটে। খুনিরা বাসার নারী ও শিশুদের একটি কক্ষে মুখে টেপ এঁটে ও হাত বেঁধে আটকে রাখে। পরে ৬জনকে হত্যা করে নিরাপদে পালিয়ে যায়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, গতকাল সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজের আগে ৮ ব্যক্তি ওই বাসায় যায়। তারা ইমাম মাহাদী দাবিদার ফারুকের পূর্ব পরিচিত। তারা ওই বাসায় মাগরিবের নামাজ আদায় করে। পরে ফারুক তার পরিবারের সদস্যদের ১০-১২ জনের জন্য রাতের খাবারের ব্যবস্থা করতে বলে। এজন্য মুরগী কেটে তরকারি রান্নার প্রস্তুতিও চলছিল। এর আগে প্রাথমিকভাবে তাদের মুড়ি খেতে দেওয়া হয়। মুড়ি খাওয়ার মাঝামাঝি পর্যায়ে ওই ৮ ব্যক্তি ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে বাসার নারী ও শিশুদের একটি কক্ষে নিয়ে আটকে রাখে। পরে ফারুক, তার ছেলে মনির, খাদেম এবং এক অনুসারীকে একটি কক্ষে নিয়ে হাত-পা বাঁধে ও মুখে স্কচটেপ দিয়ে আটকিয়ে দেয়। অপর দুই জনকে আরেকটি শোয়ার রুমে নিয়ে একই কায়দায় হাত-মুখ বেঁধে মুখে স্কচটেপ আটকে দেয়। পরে সবাইকে জবাই করে ঘাতকরা পালিয়ে যায়। হত্যাকান্ডের পর ঘাতকরা বাথরুমে গিয়ে নিজেদের হাত-পা ধুয়ে সাধারণভাবে বেড়িয়ে যায়। পুলিশ ওই বাসা থেকে নিহত ফারুকের স্ত্রী, ভাইয়ের স্ত্রী ও ছেলে মনিরের স্ত্রী, মেয়ে ও তার নবজাতক, খাদেম মঞ্জুর স্ত্রী ও ৫ বছরের এক সন্তানকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করে। পুলিশ গিয়ে তাদের লাশ উদ্ধার করে। গতকাল রাত ১২টার পর তাদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পুলিশ মিটফোর্ড হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা সংবাদ মাধ্যমকে জানান, নিজেকে জামানার শেষ ইমাম হিসেবে ইমাম মাহাদী দাবি করার জন্যই তাকে খুন করা হয়েছে। ধর্মীয় উগ্রপন্থী কোনো দল এই হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত বলে ধারণা করছেন। ফারুকের গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলের ভুয়াপুর থানার বড়ুয়া গ্রামে। ধর্মীয় মতাদর্শের কারণে তাকে নিজের গ্রাম থেকে বিতাড়িত করা হয়েছিল। এজন্য তিনি খুব একটা গ্রামের বাড়িতেও যান না। ঘাতকরা পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যা করে। এজন্য প্রথমে তারা ফারুকের মতাদর্শের অনুসারী হয়ে ওই বাসায় যাতায়াত করতেন। সুযোগ বুঝে তারা হত্যাকান্ডের কাজটি সম্পন্ন করেন। পুলিশ বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করছে। তদন্ত শেষ হলে মোটিভ বেরিয়ে আসবে বলে তাদের ধারণা।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali